দুই চালকের দণ্ডের প্রতিবাদে পরিবহন
শ্রমিকদের ডাকা ধর্মঘট অব্যাহত
রয়েছে। এতে সারাদেশের
সড়কপথের যোগাযোগব্যবস্থা অচল
হয়ে পড়েছে। স্থবির হয়ে পড়েছে
সিলেট সহ পুরো দেশ।
মঙ্গলবার সকাল থেকে শুরু হওয়া এই
ধর্মঘটের কারণে জনভোগান্তি চরম
আকার ধারণ করেছে। সাধারণ যাত্রীরা
পড়েছেন চরম দুর্ভোগে। এক স্থান
থেকে আরেক স্থানে যাওয়ার পরিবহন
ব্যবস্থা বন্ধ থাকায় স্থবির হয়ে পড়েছে
দেশের যোগাযোগব্যবস্থা। এতে
কার্যত অচল হয়ে পড়েছে দেশ।
বুধবার (০১ মার্চ) সকালে সিলেটের
কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল এলাকায় গিয়ে
দেখা যায়, চলাচল বন্ধ রয়েছে সব
ধরণের বাস, লেগুনা ও সিএনজির।
কয়েকটি যাত্রীবাহী সিএনজি চলাচলের
চেষ্টা করলেও পড়তে হচ্ছে
শ্রমিকদের পিকেটিংয়ের মুখে।
পিকেটাররা যানবাহন আটকে নামিয়ে
দিচ্ছেন যাত্রীদের, গাড়ি ভাঙার হুমকি
দিচ্ছেন চালকদের।
পিকেটিং থেকে ছাড় পাচ্ছেন না বিভিন্ন
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী ও
পরীক্ষার্থীরাও। তাদের নামিয়ে দেয়া
হয়েছে সিএনজি থেকে। এমনকি বৃদ্ধ,
নারী ও শিশু যাত্রী বহনকারী যানবাহনও
পড়েছে পরিবহন শ্রমিকদের বাধার
মুখে। গাড়ি থেকে নেমে হেঁটে
গন্তব্যে উদ্দেশে যাত্রা করছেন
নিরুপায় যাত্রীরা। অ্যাম্বুলেন্স যেতে
দিলেও কয়েক দফায় তাতে তল্লাশি
চালাচ্ছে শ্রমিকরা।
বুধবার সকালে নগরীতে গণপরিবহন না
থাকায় চরম ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে
অফিসগামী যাত্রীদের। রাস্তায়
কোনো পরিবহন না পেয়ে কেউ
পায়ে হেঁটে, কেউ রিকশা-ভ্যানে
করে অফিসের দিকে রওয়ানা
করেছেন।
প্রসঙ্গত, তারেক মাসুদ ও মিশুক মুনির
নিহতের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় এক
বাসচালকের আজীবন কারাদণ্ড দেয়
মানিকগঞ্জের একটি আদালত। এর
প্রতিবাদে দক্ষিণাঞ্চলের কয়েকটি
জেলায় পরিবহন ধর্মঘট শুরু করে
শ্রমিকরা। এরই মধ্যে সাভারে এক
নারীকে বাসচাপায় নিহতের ঘটনায়
আরেক চালককে মৃত্যুদণ্ড দেয় ঢাকার
একটি আদালত। দুই চালকের দণ্ডকে
কেন্দ্র করে সারাদেশে
অনির্দিষ্টকালের পরিবহন ধর্মঘটের ডাক
দেয় বাংলাদেশ পরিবহন শ্রমিক
ফেডারেশন।
সরকারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে,
চালকদের সাজা দেয়ার বিষয়টি আদালতের
বিষয়। এ ব্যাপারে শ্রমিকরা সংক্ষুব্ধ হলে
তারা আদালতে তাদের বক্তব্য তুলে
ধরতে পারেন, এজন্য কোনোভাবে
দেশের মানুষকে জিম্মি করতে পারেন
না। এই ধর্মঘটকে অনৈতিক ও অন্যায্য দাবি
করে তা প্রত্যাহারের আহ্বান
জানিয়েছেন সড়ক পরিবহন ও
সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
শ্রমিকদের ডাকা ধর্মঘট অব্যাহত
রয়েছে। এতে সারাদেশের
সড়কপথের যোগাযোগব্যবস্থা অচল
হয়ে পড়েছে। স্থবির হয়ে পড়েছে
সিলেট সহ পুরো দেশ।
মঙ্গলবার সকাল থেকে শুরু হওয়া এই
ধর্মঘটের কারণে জনভোগান্তি চরম
আকার ধারণ করেছে। সাধারণ যাত্রীরা
পড়েছেন চরম দুর্ভোগে। এক স্থান
থেকে আরেক স্থানে যাওয়ার পরিবহন
ব্যবস্থা বন্ধ থাকায় স্থবির হয়ে পড়েছে
দেশের যোগাযোগব্যবস্থা। এতে
কার্যত অচল হয়ে পড়েছে দেশ।
বুধবার (০১ মার্চ) সকালে সিলেটের
কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল এলাকায় গিয়ে
দেখা যায়, চলাচল বন্ধ রয়েছে সব
ধরণের বাস, লেগুনা ও সিএনজির।
কয়েকটি যাত্রীবাহী সিএনজি চলাচলের
চেষ্টা করলেও পড়তে হচ্ছে
শ্রমিকদের পিকেটিংয়ের মুখে।
পিকেটাররা যানবাহন আটকে নামিয়ে
দিচ্ছেন যাত্রীদের, গাড়ি ভাঙার হুমকি
দিচ্ছেন চালকদের।
পিকেটিং থেকে ছাড় পাচ্ছেন না বিভিন্ন
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী ও
পরীক্ষার্থীরাও। তাদের নামিয়ে দেয়া
হয়েছে সিএনজি থেকে। এমনকি বৃদ্ধ,
নারী ও শিশু যাত্রী বহনকারী যানবাহনও
পড়েছে পরিবহন শ্রমিকদের বাধার
মুখে। গাড়ি থেকে নেমে হেঁটে
গন্তব্যে উদ্দেশে যাত্রা করছেন
নিরুপায় যাত্রীরা। অ্যাম্বুলেন্স যেতে
দিলেও কয়েক দফায় তাতে তল্লাশি
চালাচ্ছে শ্রমিকরা।
বুধবার সকালে নগরীতে গণপরিবহন না
থাকায় চরম ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে
অফিসগামী যাত্রীদের। রাস্তায়
কোনো পরিবহন না পেয়ে কেউ
পায়ে হেঁটে, কেউ রিকশা-ভ্যানে
করে অফিসের দিকে রওয়ানা
করেছেন।
প্রসঙ্গত, তারেক মাসুদ ও মিশুক মুনির
নিহতের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় এক
বাসচালকের আজীবন কারাদণ্ড দেয়
মানিকগঞ্জের একটি আদালত। এর
প্রতিবাদে দক্ষিণাঞ্চলের কয়েকটি
জেলায় পরিবহন ধর্মঘট শুরু করে
শ্রমিকরা। এরই মধ্যে সাভারে এক
নারীকে বাসচাপায় নিহতের ঘটনায়
আরেক চালককে মৃত্যুদণ্ড দেয় ঢাকার
একটি আদালত। দুই চালকের দণ্ডকে
কেন্দ্র করে সারাদেশে
অনির্দিষ্টকালের পরিবহন ধর্মঘটের ডাক
দেয় বাংলাদেশ পরিবহন শ্রমিক
ফেডারেশন।
সরকারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে,
চালকদের সাজা দেয়ার বিষয়টি আদালতের
বিষয়। এ ব্যাপারে শ্রমিকরা সংক্ষুব্ধ হলে
তারা আদালতে তাদের বক্তব্য তুলে
ধরতে পারেন, এজন্য কোনোভাবে
দেশের মানুষকে জিম্মি করতে পারেন
না। এই ধর্মঘটকে অনৈতিক ও অন্যায্য দাবি
করে তা প্রত্যাহারের আহ্বান
জানিয়েছেন সড়ক পরিবহন ও
সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন