রবিবার, জানুয়ারী ০১, ২০১৭

সিলেটজুড়ে চলছে বই উৎসব

‘নতুন বইয়ের গন্ধ শুঁকে ফুলের মতো
ফুটব, বর্ণমালার গরব নিয়ে আকাশ
জুড়ে উঠব’ এই স্লোগানকে সামনে
রেখে সারাদেশের ন্যায়
সিলেটজুড়ে উদযাপিত হচ্ছে বই
উৎসব দিবস। বছরের শুরুতেই নতুন
শ্রেণীর নতুন বই হাতে পাওয়ার
আনন্দে উল্লসিত শিক্ষার্থীরা।
সিলেটসহ বিভাগের অন্য ৩ জেলা
জেলা হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার ও
সুনামগঞ্জের সবক’টি শিক্ষা
প্রতিষ্ঠানে উৎসবের মাধ্যমে
শিশুদের হাতে বই তুলে দেয়া হয়।
রোববার (১ জানুয়ারি) সিলেটে ব্লু
বার্ড স্কুলে শিক্ষার্থীদের হাতে
বই তুলে দেয়ার মাধ্যমে বই উৎসবের
উদ্বোধন করেন সিলেটের জেলা
প্রশাসক জয়নাল আবেদিন।
পহেলা জানুয়ারী রবিবার সকাল
থেকেই উৎসবমুখর পরিবেশে
সিলেটের প্রাথমিক ও মাধ্যমিক
স্তরের শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন
বই তুলে দেওয়া শুরু হয়।
বিভিন্ন স্কুল ঘুরে দেখা গেছে,
সকালেই অনুষ্ঠান করে বই বিতরণ
শুরু করেন স্কুল কর্তৃপক্ষ। এর পর
থেকেই নতুন বই নিয়ে স্কুল
প্রাঙ্গণে ছোটাছুটি করছে ছেলে-
মেয়েরা।
প্রথম শ্রেণি থেকে শুরু করে নবম
শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের
সবার হাতেই নতুন বই। চার রঙের ও
আকর্ষণীয় মলাটে বই পেয়ে
খুশিতে নেচে গেয়ে বেড়াচ্ছে
স্কুলের মাঠে। অনেকেই আবার বই
উল্টিয়ে কবিতা ও গল্প পড়া শুরু
করে দিয়েছে।
সকালে ১১টায় নগরীর অগ্রগামী
বালিকা বিদ্যালয় ও কলেজ বই
উৎসবের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন
সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার
জামাল উদ্দিন আহমদ। এসময় তিনি
শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বছরের
পাঠ্যপুস্তক তুলে দেন।
সিলেটের জেলা প্রশাসক মো.
জয়নাল আবেদীনের সভাপতিত্বে
অতিথি ছিলেন সিলেট রেঞ্জের
ডিআইজি কামরুল আহসান,
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা
অধিদপ্তরের সিলেট অঞ্চলের
উপপরিচালক জাহাঙ্গির কবির
আহমদ, সিলেট জেলা
প্রেসক্লাবের সভাপতি আজিজ
আহমদ সেলিম, সময় টেলিভিশনের
সিলেট ব্যুরো প্রধান ইকরামুল কবির
ইকু, মেট্রোপলিটন
ইউনিভার্সিটির সহকারি প্রক্টর
আব্বাস উদ্দিন।
এদিকে, এর আগে সকালে নগরীর ব্লু-
বার্ড স্কুল অ্যান্ড কলেজে বই
উৎসবের উদ্বোধন করেন সিলেটের
জেলা প্রশাসক মো. জয়নাল
আবেদীন। প্রতিষ্ঠানটি অধ্যক্ষ
হুসনে আরার সভাপতিত্বে
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা
ও আইসিটি) সৈয়দ মোহাম্মদ
আমিনুর রহমান।
সিলেট বিভাগীয় প্রাথমিক
শিক্ষা অফিস এবং মাধ্যমিক ও
উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে
জানা যায়, ২০১৭ সালের
শিক্ষাবর্ষের জন্য সিলেট
বিভাগের প্রাথমিকের
শিক্ষার্থীদের মধ্যে ৮২ লাখ ৪৭
হাজার ৭৪৭টি নতুন বই বিতরণ করা
হচ্ছে। এর মধ্যে সিলেট জেলায় ২৬
লাখ ২৩ হাজার ৯৭৬, সুনামগঞ্জে
২১লাখ ৯৮হাজার ৭২১, হবিগঞ্জে ১৮
লাখ ৯৮ হাজার ২৩২,
মৌলভীবাজারে ১৫ লক্ষ ২৬ হাজার
৮১৬টি বই বরাদ্দ দেয়া হয়।
অন্যদিকে, মাধ্যমিকের অন্যদিকে
মাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের জন্য
রয়েছে ১ কোটি ২৫ লাখ নতুন বই।
তাছাড়া এবছরেই নতুন করে সংযুক্ত
হয়েছে পাঁচটি ভাষায় ক্ষুদ্র নৃ-
গোষ্ঠীর প্রাক-প্রাথমিকের
শিক্ষার্থীদের জন্য পাঠ্যপুস্তকও।
সিলেট বিভাগীয় প্রাথমিক
শিক্ষা অধিদপ্তর উপ-পরিচালক
তাহমিনা খানম সিলেটভিউকে
বলেন, ‘সকাল থেকেই বিভাগের
সবকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে
একযোগে বই বিতরণ শুরু হয়েছে।
এবছর চাহিদানুযায়ী বই আসায় সব
শিক্ষার্থীরাই প্রথম দিনে বই
নিয়ে বাড়ি ফিরতে পারছে।
এছাড়া প্রাক-প্রাথমিকের
শিক্ষার্থীদেরকেও বরণ করতে
বিদ্যালয়ে ‘শিশু বরণ’ উৎসবও করা
হচ্ছে বলে জানান তিনি।
প্রাক-প্রাথমিক শ্রেণি থেকে শুরু
করে নবম শ্রেণি পর্যন্ত
শিক্ষার্থীরা সবাই পেয়েছে নতুন
বই। নতুন বই হাতে পেয়ে স্বভাবতই
উচ্ছ্বসিত শিক্ষার্থীরা।

ফেঞ্চুগঞ্জে সাবেক তালামীয নেতাদের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে সংবর্ধনা আগামীকাল

ফেঞ্চুগঞ্জে সাবেক তালামীয নেতাদের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে সংবর্ধনা আগামীকাল
_________________________
১ জানুয়ারিঃ বাংলাদেশ আনজুমানে তালামীযে ইসলামিয়া ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলার সাবেক সহ-সভাপতি ও কাতার কেন্দ্রীয় আল ইসলাহ নেতা আবুল হোসেন সহ বেশ কয়েকজন সাবেক ছাত্রনেতাককে স্বদেশ প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে আগামীকাল সোমবার দুপুর ২ টায় ফেঞ্চুগঞ্জ মোহাম্মদীয়া ফাজিল মাদরাসা কনফারেন্স হলে সংবর্ধনা দেওয়া হবে।
ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা তালামীযের আয়োজনে এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্তিত থাকবেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় সভাপতি মুহাম্মদ ফখরুল ইসলাম। এছাড়াও অনুষ্ঠানে স্থানীও আল ইসলাহ তালামীযের উর্ধতন নেতারা উপস্তিত থাকবেন।
অনুষ্ঠানে ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা, ইউনিয়ন, আঞ্চলিক ও প্রাতিষ্ঠানিক শাখার নেতাকর্মীদের উপস্তিত থাকার আহবান জানিয়েছেন ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা সভাপতি হাফিজ সাইফুর রহমান সজিব ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক শাহজাহান উদ্দীন।

ফেঞ্চুগঞ্জে উপজেলায় বছরের শুরুতেই নতুন বই পাওয়ায় উল্লাসিত শিক্ষার্থীরা

ফেঞ্চুগঞ্জের কচুয়া বহর মির্জাপুর
সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে
শিক্ষার্থীরা বার্ষিক পরীক্ষায় ফল
পাওয়ার পরেই তাদের আনন্দ আরও
বাড়িয়ে দিয়েছে নতুন বই প্রাপ্তি।
বছরের শুরুতেই নতুন শ্রেণীর নতুন বই
হাতে পাওয়ার আনন্দে উল্লাসিত উক্ত
বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। শুধু কচুয়া
বহর মির্জাপুর সরকারী প্রাথমিক
বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা নয়,
ফেঞ্চুগঞ্জের সবকটি প্রাথমিক
বিদ্যালয়েয় শিক্ষার্থীরা উল্লসিত।
আজ রবিবার সকাল থেকেই উৎসবমুখর
পরিবেশে কচুয়া বহর মির্জাপুর
সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে
শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই তুলে
দেওয়া শুরু হয়।
সকাল ১০ টায় কচুয়া বহর মির্জাপুর
সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বই
বিতরণ করেন- প্রধান শিক্ষিকা রহিমা
বেগম, শিক্ষিকা মমতাজ বেগম,
শিক্ষিকা উম্মে হাবিবা, শিক্ষিকা
রেবেকা সুলতানা, শিক্ষিকা
হান্নানা ফেরদৌস প্রমুখ।
এসময় বই বিতরণে উপস্থিত ছিলেন
কচুয়া বহর মির্জাপুর সরকারী
প্রাথমিক বিদ্যালয়েয় পরিচালনা
কমিটির সদস্য, মহিলা মেম্বার সাথী
রানী চৌধুরী সহ ছাত্রছাত্রীদের
অবিভাবকবৃন্দ।

নতুন বছরের রুটিন

ভাল–মন্দ মিলিয়ে ২০১৬ তো কেটে
গেল! রাত পোহালেই নতুন বছর।
সামনের দিনগুলি হেসেখেলে
কাটাতে কিছু ভেবেছেন কী?
বেশি কিছু না হলেও রোজকার
জীবনে একটু বদল আনতেই পারেন।
❏ ‌বন্ধুরা প্রায়ই দেখা করতে চান।
কিন্তু দিনভর খাটুনির পর আপনি
রাজি হন না! নতুন বছরে এই অভ্যাস
পাল্টান। পারলে আরও দু’–
চারজনকে দলে ভেড়ান। অফিসের
পর বা মাঝেমধ্যে কাজ পালিয়ে
কোথাও আড্ডা দিন। মন ভাল
থাকবে।
❏ এমনিতে ডায়েট নিয়ে ঘ্যন
ঘ্যান করলেও, কেউ কিছু খেতে
দিলে না বলতে পারেন না! চলবে
না। না বলা শিখতে হবে। কাউকে
খুশি করতে গিয়ে নিজের ক্ষতি
করবেন কেন?
❏ মোবাইল ফোনে হাজারখানেক
আজেবাজে অ্যাপ রয়েছে! সব মুছে
ফেলুন। স্বাস্থ্য ও ডায়েট
সংক্রান্ত অ্যাপ রাখুন। সুযোগ
পেলেই চোখ বুলিয়ে নিন।
❏ রোগা হতে গিয়ে খাবারের মেনু
থেকে মিষ্টি, চকলেট, কেক,
ফাস্টফুড একেবারে বাদ দেবেন
না। না খেলেই বরং লোভ বাড়বে।
তারচেয়ে মাঝেমধ্যে চেখে দেখুন।
❏ অতিরিক্ত কাজের চাপে মাথা
যন্ত্রণা হতে বাধ্য। তাই বলে মুঠো
মুঠো ওষুধ খাবেন না। এতে
ভবিষ্যতে হৃদরোগের সম্ভাবনা
বেড়ে যায়।
❏ ছোটবেলায় ডায়েরি লিখতেন
নিশ্চয়ই! পুরনো অভ্যাস ফিরিয়ে
আনুন। সন্ধেবেলায় দু’কলম মনের
কথা লিখে ফেলুন।
❏ ঘুমোতে যাওয়ার আগে মোবাইল
ফোনে খুটখাট না করে বালিশের
কাছে একটা উপন্যাস রাখুন। রোজ
কয়েক পাতা পড়ুন।

সিলেটজুড়ে চলছে বই উৎসব

‘নতুন বইয়ের গন্ধ শুঁকে ফুলের মতো
ফুটব, বর্ণমালার গরব নিয়ে আকাশ
জুড়ে উঠব’ এই স্লোগানকে সামনে
রেখে সারাদেশের ন্যায়
সিলেটজুড়ে উদযাপিত হচ্ছে বই
উৎসব দিবস। বছরের শুরুতেই নতুন
শ্রেণীর নতুন বই হাতে পাওয়ার
আনন্দে উল্লসিত শিক্ষার্থীরা।
সিলেটসহ বিভাগের অন্য ৩ জেলা
জেলা হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার ও
সুনামগঞ্জের সবক’টি শিক্ষা
প্রতিষ্ঠানে উৎসবের মাধ্যমে
শিশুদের হাতে বই তুলে দেয়া হয়।
রোববার (১ জানুয়ারি) সিলেটে ব্লু
বার্ড স্কুলে শিক্ষার্থীদের হাতে
বই তুলে দেয়ার মাধ্যমে বই উৎসবের
উদ্বোধন করেন সিলেটের জেলা
প্রশাসক জয়নাল আবেদিন।
পহেলা জানুয়ারী রবিবার সকাল
থেকেই উৎসবমুখর পরিবেশে
সিলেটের প্রাথমিক ও মাধ্যমিক
স্তরের শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন
বই তুলে দেওয়া শুরু হয়।
বিভিন্ন স্কুল ঘুরে দেখা গেছে,
সকালেই অনুষ্ঠান করে বই বিতরণ
শুরু করেন স্কুল কর্তৃপক্ষ। এর পর
থেকেই নতুন বই নিয়ে স্কুল
প্রাঙ্গণে ছোটাছুটি করছে ছেলে-
মেয়েরা।
প্রথম শ্রেণি থেকে শুরু করে নবম
শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের
সবার হাতেই নতুন বই। চার রঙের ও
আকর্ষণীয় মলাটে বই পেয়ে
খুশিতে নেচে গেয়ে বেড়াচ্ছে
স্কুলের মাঠে। অনেকেই আবার বই
উল্টিয়ে কবিতা ও গল্প পড়া শুরু
করে দিয়েছে।
সকালে ১১টায় নগরীর অগ্রগামী
বালিকা বিদ্যালয় ও কলেজ বই
উৎসবের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন
সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার
জামাল উদ্দিন আহমদ। এসময় তিনি
শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বছরের
পাঠ্যপুস্তক তুলে দেন।
সিলেটের জেলা প্রশাসক মো.
জয়নাল আবেদীনের সভাপতিত্বে
অতিথি ছিলেন সিলেট রেঞ্জের
ডিআইজি কামরুল আহসান,
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা
অধিদপ্তরের সিলেট অঞ্চলের
উপপরিচালক জাহাঙ্গির কবির
আহমদ, সিলেট জেলা
প্রেসক্লাবের সভাপতি আজিজ
আহমদ সেলিম, সময় টেলিভিশনের
সিলেট ব্যুরো প্রধান ইকরামুল কবির
ইকু, মেট্রোপলিটন
ইউনিভার্সিটির সহকারি প্রক্টর
আব্বাস উদ্দিন।
এদিকে, এর আগে সকালে নগরীর ব্লু-
বার্ড স্কুল অ্যান্ড কলেজে বই
উৎসবের উদ্বোধন করেন সিলেটের
জেলা প্রশাসক মো. জয়নাল
আবেদীন। প্রতিষ্ঠানটি অধ্যক্ষ
হুসনে আরার সভাপতিত্বে
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা
ও আইসিটি) সৈয়দ মোহাম্মদ
আমিনুর রহমান।
সিলেট বিভাগীয় প্রাথমিক
শিক্ষা অফিস এবং মাধ্যমিক ও
উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে
জানা যায়, ২০১৭ সালের
শিক্ষাবর্ষের জন্য সিলেট
বিভাগের প্রাথমিকের
শিক্ষার্থীদের মধ্যে ৮২ লাখ ৪৭
হাজার ৭৪৭টি নতুন বই বিতরণ করা
হচ্ছে। এর মধ্যে সিলেট জেলায় ২৬
লাখ ২৩ হাজার ৯৭৬, সুনামগঞ্জে
২১লাখ ৯৮হাজার ৭২১, হবিগঞ্জে ১৮
লাখ ৯৮ হাজার ২৩২,
মৌলভীবাজারে ১৫ লক্ষ ২৬ হাজার
৮১৬টি বই বরাদ্দ দেয়া হয়।
অন্যদিকে, মাধ্যমিকের অন্যদিকে
মাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের জন্য
রয়েছে ১ কোটি ২৫ লাখ নতুন বই।
তাছাড়া এবছরেই নতুন করে সংযুক্ত
হয়েছে পাঁচটি ভাষায় ক্ষুদ্র নৃ-
গোষ্ঠীর প্রাক-প্রাথমিকের
শিক্ষার্থীদের জন্য পাঠ্যপুস্তকও।
সিলেট বিভাগীয় প্রাথমিক
শিক্ষা অধিদপ্তর উপ-পরিচালক
তাহমিনা খানম সিলেটভিউকে
বলেন, ‘সকাল থেকেই বিভাগের
সবকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে
একযোগে বই বিতরণ শুরু হয়েছে।
এবছর চাহিদানুযায়ী বই আসায় সব
শিক্ষার্থীরাই প্রথম দিনে বই
নিয়ে বাড়ি ফিরতে পারছে।
এছাড়া প্রাক-প্রাথমিকের
শিক্ষার্থীদেরকেও বরণ করতে
বিদ্যালয়ে ‘শিশু বরণ’ উৎসবও করা
হচ্ছে বলে জানান তিনি।
প্রাক-প্রাথমিক শ্রেণি থেকে শুরু
করে নবম শ্রেণি পর্যন্ত
শিক্ষার্থীরা সবাই পেয়েছে নতুন
বই। নতুন বই হাতে পেয়ে স্বভাবতই
উচ্ছ্বসিত শিক্ষার্থীরা।