বাংলাদেশ আনজুমানে আল ইসলাহর
কেন্দ্রীয় সভাপতি আল্লামা
হুছামুদ্দীন চৌধুরী ফুলতলী বলেন,
মুমিনদের পথ ছেড়ে যারা
মনগড়াভাবে দ্বিন পালন করছে
তারা জাহান্নামে যাবে। মুমিনের
প্রতিটি কথা বলা ও কাজ করার
পূর্বে ভাবতে হবে সেটা দ্বিনের
বিপক্ষে যায় কি না। রাসূলের (সা:)
সুন্নাতের বিপরীতে যায় কি না।
খ্রিস্টীয় নববর্ষ উপলক্ষে থার্টি
ফার্স্ট নাইটের অশ্লীল আয়োজনের
বিরোধীতা করে তিনি বলেন,
মুসলমানের সন্তানরা থার্টি ফার্স্ট
নাইটকে কেন্দ্র করে গান-বাজনা ও
বেহায়াপনায় শরিক হচ্ছে। পশ্চিমা
ইহুদি-খ্রিস্টানদের সংস্কৃতিকে
অনুসরণ করে বার্থ-ডে পার্টি করছে।
অন্যদিকে কিছু ভ- পীরদের নাম করে
শরীয়তের অনুসরণ থেকে দূরে
থাকছে। তারা নিজেরা
গোমরাহিতে লিপ্ত ও অনুসারীদের
গোমরাহ বানাচ্ছে।
তিনি সালাফিদের সম্পর্কে বলেন,
এরা মুমিনদের পথ ছেড়ে নিজেদের
জন্য মনগড়া পথ বেছে নিয়েছে। ২০
রাকাত তারাবির নামাজকে ৮
রাকাতে নামিয়ে আনছে। রাসূলের
(সা:) খান্দানের ফজিলতকে
অস্বীকার করছে। রাসূলের প্রশংসা
শুনলে কপাল কুচকাচ্ছে।
তিনি দুনিয়াদার আলেমদের
সমালোচনা করে বলেন, তারা
রাজনীতির খাতিরে, ব্যবসার
খাতিরে নাস্তিক ও মুরতাদ এবং
ইসলাম বিরোধীতাকারীদের সাথে
সম্পর্ক ঘনিষ্ট করছে। দ্বিনের
ব্যাপারে উদাসীন রয়েছে। অন্য
আরেক দল রয়েছে যারা ইজতেমাকে
হজের সাথে তুলনা করছে। এটা
পরিষ্কার গোমরাহি।
মঙ্গলবার শাহজালাল (রহ:)
ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট,
মৌলভীবাজারের আয়োজনে পবিত্র
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা:) উপলক্ষে
মাসব্যাপী দুরুদ শরিফসহ বিভিন্ন
খতম শেষে আয়োজিত দোয়া
মাহফিলে প্রধান বক্তার বক্তব্যে
একথাগুলো বলেন। সভায় প্রধান
অতিথি ছিলেন ভারতের সাইয়্যিদ
মোস্তাক আহমদ মাদানী।
শাহজালাল (রহ:) ওয়েলফেয়ার
ট্রাস্টের সভাপতি, মৌলভীবাজার
সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস
চেয়ারম্যান হাফিজ আলাউর রহমান
টিপুর সভপতিত্বে ও সালাহ উদ্দিন
ইবনে শিহাব, কাওছার আহমদ এবং
ওয়ালিউর রহমান সানীর যৌথ
পরিচালনায় সভায় বক্তব্য রাখেন,
মৌলভীবাজার টাউন কামিল
মাদরাসার ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মুফতি
মাওলানা শামসুল ইসলাম,
মৌলভীবাজার সদর উপজেলা
পরিষদের চেয়ারম্যান মিজানুর
রহমান,আল ইসলাহ কেন্দ্রীয় সদস্য
সিরাজুল ইসলাম সিদ্দিকী,
মাওলানা আব্দুস সোবহান জিহাদী,
মৌলভীবাজার জেলা আল ইসলাহর
সাধারণ সম্পাদক মাওলানা এম এ
আলিম, কুলাউড়া উপজেলা পরিষদের
ভাইস চেয়ারম্যান ফজুলল হক খান
শাহেদ, আল ইসলাহ নেতা মকবুল
হোসাইন খান, প্রিন্সিপাল শফিকুর
রহমান, বশির উদ্দিন আহমদ প্রমুখ।
কেন্দ্রীয় সভাপতি আল্লামা
হুছামুদ্দীন চৌধুরী ফুলতলী বলেন,
মুমিনদের পথ ছেড়ে যারা
মনগড়াভাবে দ্বিন পালন করছে
তারা জাহান্নামে যাবে। মুমিনের
প্রতিটি কথা বলা ও কাজ করার
পূর্বে ভাবতে হবে সেটা দ্বিনের
বিপক্ষে যায় কি না। রাসূলের (সা:)
সুন্নাতের বিপরীতে যায় কি না।
খ্রিস্টীয় নববর্ষ উপলক্ষে থার্টি
ফার্স্ট নাইটের অশ্লীল আয়োজনের
বিরোধীতা করে তিনি বলেন,
মুসলমানের সন্তানরা থার্টি ফার্স্ট
নাইটকে কেন্দ্র করে গান-বাজনা ও
বেহায়াপনায় শরিক হচ্ছে। পশ্চিমা
ইহুদি-খ্রিস্টানদের সংস্কৃতিকে
অনুসরণ করে বার্থ-ডে পার্টি করছে।
অন্যদিকে কিছু ভ- পীরদের নাম করে
শরীয়তের অনুসরণ থেকে দূরে
থাকছে। তারা নিজেরা
গোমরাহিতে লিপ্ত ও অনুসারীদের
গোমরাহ বানাচ্ছে।
তিনি সালাফিদের সম্পর্কে বলেন,
এরা মুমিনদের পথ ছেড়ে নিজেদের
জন্য মনগড়া পথ বেছে নিয়েছে। ২০
রাকাত তারাবির নামাজকে ৮
রাকাতে নামিয়ে আনছে। রাসূলের
(সা:) খান্দানের ফজিলতকে
অস্বীকার করছে। রাসূলের প্রশংসা
শুনলে কপাল কুচকাচ্ছে।
তিনি দুনিয়াদার আলেমদের
সমালোচনা করে বলেন, তারা
রাজনীতির খাতিরে, ব্যবসার
খাতিরে নাস্তিক ও মুরতাদ এবং
ইসলাম বিরোধীতাকারীদের সাথে
সম্পর্ক ঘনিষ্ট করছে। দ্বিনের
ব্যাপারে উদাসীন রয়েছে। অন্য
আরেক দল রয়েছে যারা ইজতেমাকে
হজের সাথে তুলনা করছে। এটা
পরিষ্কার গোমরাহি।
মঙ্গলবার শাহজালাল (রহ:)
ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট,
মৌলভীবাজারের আয়োজনে পবিত্র
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা:) উপলক্ষে
মাসব্যাপী দুরুদ শরিফসহ বিভিন্ন
খতম শেষে আয়োজিত দোয়া
মাহফিলে প্রধান বক্তার বক্তব্যে
একথাগুলো বলেন। সভায় প্রধান
অতিথি ছিলেন ভারতের সাইয়্যিদ
মোস্তাক আহমদ মাদানী।
শাহজালাল (রহ:) ওয়েলফেয়ার
ট্রাস্টের সভাপতি, মৌলভীবাজার
সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস
চেয়ারম্যান হাফিজ আলাউর রহমান
টিপুর সভপতিত্বে ও সালাহ উদ্দিন
ইবনে শিহাব, কাওছার আহমদ এবং
ওয়ালিউর রহমান সানীর যৌথ
পরিচালনায় সভায় বক্তব্য রাখেন,
মৌলভীবাজার টাউন কামিল
মাদরাসার ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মুফতি
মাওলানা শামসুল ইসলাম,
মৌলভীবাজার সদর উপজেলা
পরিষদের চেয়ারম্যান মিজানুর
রহমান,আল ইসলাহ কেন্দ্রীয় সদস্য
সিরাজুল ইসলাম সিদ্দিকী,
মাওলানা আব্দুস সোবহান জিহাদী,
মৌলভীবাজার জেলা আল ইসলাহর
সাধারণ সম্পাদক মাওলানা এম এ
আলিম, কুলাউড়া উপজেলা পরিষদের
ভাইস চেয়ারম্যান ফজুলল হক খান
শাহেদ, আল ইসলাহ নেতা মকবুল
হোসাইন খান, প্রিন্সিপাল শফিকুর
রহমান, বশির উদ্দিন আহমদ প্রমুখ।