মঙ্গলবার, ডিসেম্বর ২৭, ২০১৬

বইমেলায় ২ বছরের জন্য নিষিদ্ধ শ্রাবণ প্রকাশনী

সৃজনশীল প্রকাশনা সংস্থা শ্রাবণ
প্রকাশনীকে আগামী দুবছরের জন্য একুশে
বইমেলায় কোনও স্টল বরাদ্দ দেওয়া হবে
না। এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন বাংলা
একাডেমির মহাপরিচালক
শামসুজ্জামান খান।
শ্রাবণ প্রকাশনীর সত্ত্বাধিকারী রবিন
আহসান সোমবার (২৬ ডিসেম্বর) বইমেলা
২০১৭-এর স্টল বরাদ্দ চেয়ে ফর্ম নিতে
গিয়ে জানতে পারেন যে, তার
প্রকাশনীকে দুই বছরের জন্য একুশে
বইমেলায় নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
এরপর তিনি সামাজিক যোগাযোগ
মাধ্যম ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস লিখেন,
তা হল- ‘আজকে জানলাম, শ্রাবণ
প্রকাশনী দুই বছর বাংলা একাডেমিতে
নিষিদ্ধ!!! বাংলা একাডেমির বইমেলায়
সংস্কৃতি মন্ত্রীর উপস্থিতিতে ষষ্ঠ
সভায় নাকি এই সিদ্ধান্ত নেওয়া
হয়েছে!!
এ স্ট্যাটাসের পরপরই ফেসবুকে
প্রতিবাদের ঝড় ওঠে। শ্রাবণ প্রথম
সারির প্রকাশনীগুলোর একটি এবং রবিন
আহসান প্রতিবাদী কণ্ঠ হিসেবে লেখক
সমাজে পরিচিত। কেন নিষিদ্ধ করা হলো
বন্ধুদের এমন প্রশ্নে রবিন আহসান
ফেসবুকে আরেকটি স্ট্যাটাসে লিখেছেন,
‘হায় গণতন্ত্র, একজন প্রবীণ প্রকাশক ও
লেখককে গ্রেপ্তার করায়, আমি টকশোতে
এই ঘটনার নিন্দা জানাই। আমাদের
বন্ধুরা শাহবাগে সমাবেশ করে। সেই
সমাবেশে বক্তব্য রাখায় গণতন্ত্রের
পতাকাবাহী বাংলা একাডেমির
ইতিহাসের সর্বোচ্চ সময়ের
মহাপরিচালক শামসুজ্জামান খান
শ্রাবণ প্রকাশনীকে দুবছরের জন্য
নিষিদ্ধ করেন! আমি হয়তো না খেয়ে
মরবো না, তবে এই গণতান্ত্রিক দেশে
আর বেশিদিন থাকছি না এটা সত্য।
আমার মুখ বন্ধ করার ক্ষমতা যদি হয়
শ্রাবণ বন্ধ, তবে এও সত্য পাল্টা বইমেলা
হবে।’
এ বিষয়ে বাংলা একাডেমির
মহাপরিচালক শামসুজ্জামান খান বলেন,
‘ও মিথ্যাচার করেছে। গত বছর আমরা
রোদেলা প্রকাশনীকে বন্ধ করে দিতে
বাধ্য হয়েছিলাম। তারা ধর্মীয় বিষয়ে
অশ্লীল বই প্রকাশের কারণে অভিযুক্ত হয়
এবং হেফাজত বইমেলায় আক্রমণের হুমকি
দেয়। ওই প্রকাশনা থাকলে বইমেলা
পুড়িয়ে দেওয়া হতো। এরপর সে (রবিন
আহসান) ওই প্রকাশনীর পক্ষে
টিএসসিতে প্ল্যাকার্ড হাতে দাঁড়িয়ে
প্রতিবাদ করেছে।’
এজন্যই কি দুবছরের জন্য নিষিদ্ধ হলেন
তিনি প্রশ্নে শামসুজ্জামান খাঁন বলেন,
‘হ্যাঁ।’

বই উৎসব নিয়ে দুই মন্ত্রণালয়ের বিরোধ

আগামী ১ জানুয়ারি প্রাথমিক ও
গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে
মহানগরীর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের
শিশুদের নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের
কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে উদ্যাপন করা
হবে পাঠ্যপুস্তক উৎসব ২০১৭। অন্যদিকে
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে একই দিন
রাজধানীর আজিমপুর গভর্নমেন্ট স্কুল
অ্যান্ড কলেজ মাঠে উদ্যাপন করা হবে
পাঠ্যবই উৎসব।
জাতীয় এ উৎসব নিয়ে দুই মন্ত্রণালয়ের
পৃথক আয়োজনে বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এমন
পরস্পরবিরোধী অবস্থান নতুন কিছু নয়।
সূত্রে জানা যায়, প্রাথমিক শিক্ষা ৮ম
শ্রেণি পর্যন্ত ঘোষণাতেই সীমাবদ্ধ।
কার্যকর বাস্তবায়ন নেই গত ৬ বছরেও।
বরং ৬ষ্ঠ থেকে ৮ম শ্রেণি পর্যন্ত কর্তৃত্ব-
প্রাপ্তির রশি টানাটানিতে মৌন
দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়েছে শিক্ষা
মন্ত্রণালয় এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা
মন্ত্রণালয়। এ দ্বন্দ্বের রেশ দৃশ্যমান
হয়েছে প্রাথমিক সমাপনী ও অষ্টম
শ্রেণির সমাপনী পরীক্ষা গ্রহণের মধ্য
দিয়ে। ২০১৬ সালের ১ জানুয়ারি পাঠ্যবই
উৎসব আয়োজনকে কেন্দ্র করে বিষয়টি
আরও স্পষ্ট হয়।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, প্রাথমিক
ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উৎসব
আয়োজনে ব্যয় নির্বাহে আকাশচুম্বী
বাজেট নিয়েও সমালোচনা সৃষ্টি হয়েছে।
সংশ্লিষ্টরা জানান, এ মন্ত্রণালয়ের
অনুষ্ঠানে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল
মুহিতের উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে।
সেখানে প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী
মোস্তাফিজুর রহমান, মন্ত্রণালয়ের
সচিব, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের
মহাপরিচালকসহ সংশ্লিষ্টদের
উপস্থিতিতে শিশুদের হাতে তুলে
দেওয়া হবে নতুন পাঠ্যবই। অন্যদিকে
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পাঠ্যবই উৎসবে
থাকবেন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম
নাহিদ, মন্ত্রণালয়ের সচিব, মাধ্যমিক ও
উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক,
শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান এবং
এনসিটিবির চেয়ারম্যান উৎসবের
আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করবেন বলে জানা
গেছে।
এদিকে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা
মন্ত্রণালয়ের উৎসবের জন্য ৩০ লাখেরও
বেশি টাকা ব্যয় দেখানোতে প্রশ্নবিদ্ধ
হয়েছেন কর্মকর্তারা। বিষয়টি নিয়ে
তাদের মধ্যেই মতবিরোধ দেখা দিয়েছে।
একপক্ষ ইতোমধ্যেই অভিযোগ তুলেছেÑ
পাঠ্যবই উৎসবের নামে সরকারের অর্থের
লোপাট হচ্ছে। মন্ত্রণালয়ের একাধিক
কর্মকর্তা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেছেন,
আমরা বই বিতরণ করব প্রাথমিক স্তরের
শিক্ষার্থীদের মাঝে। কিন্তু উৎসবের
আয়োজন করা হয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়
মাঠে। যা কখনই করা হয়নি। এটা সরকারি
অর্থের অপচয় ছাড়া আর কিছু নয়।
জানা গেছে, মন্ত্রণালয়ের পাঠ্যবই উৎসব
খাতে মোট ৩০ লাখ তিন হাজার ৫০০
টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। এর মধ্যে মঞ্চ
ও মাঠ সজ্জায় এক লাখ ৫ হাজার টাকা,
সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের জন্য এক লাখ ৫০
হাজার ৭৫০ টাকা, আমন্ত্রণপত্র ছাপানো
ও বিতরণের জন্য ৫৫ হাজার টাকা,
আপ্যায়ন ও শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি
ব্যয় ৯ লাখ ৪ হাজার ১০০ টাকা,
সেলিব্রেটি উপস্থিতি ও সম্মানী দুই
লাখ টাকা, ডকুমেন্টারি তৈরিতে চার
লাখ ৪৯ হাজার ৬৫০ টাকা, মিডিয়া
প্রচার ও অন্যান্য তথ্য যোগাযোগ খাতে
দুই লাখ ৪০ হাজার টাকা বরাদ্দ ধরা
হয়েছে। বই উৎসবের জন্য এত টাকা ব্যয়
নির্ধারণের কারণ সম্পর্কে জানতে
চাইলে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা
মন্ত্রণালয়ের সচিব এ বিষয়ে কোনো কথা
বলতে অপারগতা প্রকাশ করেন। তবে
গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব
গিয়াস উদ্দিন আহমেদ জানান, আসলে
একটি বড় অনুষ্ঠানের ডেকোরেশন, মাঠ
সাজানো ও এ সংক্রান্ত কাজে এ ব্যয়
নির্ধারণ করা হয়েছে।
অন্যদিকে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের
অনুষ্ঠানের জন্য সাত লাখ টাকার
সংস্থান করা হয়েছে এনসিটিবি,
শিক্ষা বোর্ড এবং শিক্ষা অধিদফতর
থেকে।
দুই মন্ত্রণালয়ের আলাদা অয়োজন এ
উৎসবের আনন্দে বিরূপ প্রভাব পড়ছে বলে
মনে করেন সংশ্লিষ্টরা। ২০১০ সাল
থেকে দুই মন্ত্রণালয় একই ভেন্যুতে
কেন্দ্রীয়ভাবে এ উৎসবের আয়োজন
করলেও গত বছর থেকে পৃথক উৎসব পালন
করা হচ্ছে। জাতীয় এ উৎসবকে পৃথককরণ
করায় নানা বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে শিক্ষা
পরিবারে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে শিক্ষা
মন্ত্রণালয়ের এক যুগ্ম সচিব বলেন,
প্রাথমিক শিক্ষা স্তর ৮ম শ্রেণি পর্যন্ত
বাস্তবায়নের জন্য ৬ষ্ঠ-৮ম শ্রেণি পর্যন্ত
কর্তৃত্বের রশি টানাটানি থাকায় মৌন
রেষারেষিতে একসঙ্গে কোনো কাজ
করতে চায় না দুই মন্ত্রণালয়। সম্প্রতি
প্রাথমিক মন্ত্রণালয়কে ৮ম শ্রেণি
পর্যন্ত বুঝিয়ে দেওয়ার পরও পরীক্ষা
গ্রহণে অনিহা প্রকাশ করে প্রাথমিক ও
গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। পরে এ পরীক্ষা
অনুষ্ঠিত হয় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের
তত্ত্বাবধানে। পাঠ্যপুস্তক উৎসব নিয়ে এ
বিরোধ আরও চরম পর্যায়ে পৌঁছে গেছে।
এ প্রসঙ্গে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা
মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব নজরুল
ইসলাম খান বলেন, এটি একটি জাতীয়
উৎসব। একসঙ্গে করতে হবেÑ কোথায়ও
বাধ্যবাধকতা নেই। এ কারণে প্রাথমিক
মন্ত্রণালয় বই উৎসবকে আলাদাভাবে
পালন করবে। আগে একসঙ্গে হলেও গত দুই
বছর থেকে আলাদা করার কারণ জানতে
চাইলে তিনি এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য
করতে রাজি হননি।
আর মাত্র তিনদিন। দেশব্যাপী
পাঠ্যপুস্তক উৎসব পালনের প্রস্তুতি প্রায়
শেষ। প্রাক-প্রাথমিক, প্রাথমিক ও
মাধ্যমিক স্তরের চার কোটি ২৬ লাখ
শিক্ষার্থীর জন্য ৩৬ কোটি ২১ লাখ নতুন
পাঠ্যবইও প্রায় প্রস্তুত। ইতোমধ্যেই প্রায়
সব উপজেলার স্কুলে পৌঁছে গেছে এসব
বই।

সড়ক দূর্ঘটনায় শাবি কর্মকর্তা হারুন রশীদ নিহত

শাহজালাল
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
বিশ্বদ্যিালয়ের প্রশাসনিক
কর্মকর্তা হারুন-অর রশীদ আর নেই।
মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬ টায় নর্থ ইস্ট
মেডিকেলের সামনে একটি ট্রাক
মোটরবাইক আরোহী হারুন-অর-
রশীদকে ধাক্কা দিলে তিনি
ঘটনাস্থলেই মারা যান।
হারুন-অর-রশীদ শাবির পরীক্ষা
নিয়ন্ত্রক দপ্তরে কর্মরত ছিলেন।
সহকারী প্রক্টর আবু হেনা পহিল
জানান, মোটরসাইকেল চালানোর
সময় একটি ট্রাক ধাক্কা দিলে
হারুন-অর-রশীদ ঘটনাস্থলেই মারা
যান। হারুন-অর-রশীদের লাশ
ওসমানী মেডিকেল কলেজ
হাসপাতালে রাখা হয়েছে। এ
ঘটনায় শাবিতে শোকের ছায়া
নেমে এসেছে।

হযরত আল্লামা ফুলতলি ছাহেব কিবলাহ (র.)- এর ঈসালে সাওয়াব ১৫ জানুয়ারি

হযরত আল্লামা ফুলতলি ছাহেব কিবলাহ (র.)-  এর ঈসালে সাওয়াব ১৫ জানুয়ারি
২০১৭ রবিবার ফুলতলী ছাহেব বাড়ি সংলগ্ন বালাই হাওর জকিগনজ,সিলেট ঈসালে সাওয়াব মাহফিল সকাল ১০ টায় শুরু হবে পরদিন পর্যন্ত চলবে। 

১ কোটি ৮লক্ষ্য টাকা ব্যয়ে ফেঞ্চুগঞ্জে ডা.মিনহাজ উদ্দীন ব্রীজ উদ্বোধন

ফেঞ্চুগঞ্জ কুরকুচি ব্রীজ, যার নামকরণ
করা হয়েছে ডাঃমিনহাজ উদ্দীন
ব্রীজ।স্বপ্ন পূরন হলো উত্তর
ফেঞ্চুগঞ্জ তথা ফেঞ্চুগঞ্জ বাসীর।
মৃত্যুঞ্জয়ী নেতা ডাঃ মিনহাজ
উদ্দীনের নামকে চিরকাল মনে
রাখার জন্য এ স্থাপনাটি খুবই
গুরুত্ববহ।
গত শনিবার ব্রীজটি শুভ উদ্বোধন করা
হয়।
হাজী তুতা মিয়ার সভাপতিত্বে উক্ত
উদ্ভোধনী অনুষ্টানে প্রধান অথিতি
হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সিলেট ৩
আসনের সাংসদ মাহমুদ উস সামাদ
চৌধুরী।
প্রধান অথিতির বক্তব্যে সাংসদ
বলেন, রাজনীতি এবং সামাজিক
কর্মকান্ডে ডাঃমিনহাজ উদ্দীন
ছিলেন ক্লিন ইমেজ সম্পন্ন ব্যক্তিত্ব।
উনার সম্মানার্থে আজ থেকে কুরকুচি
ব্রীজকে ডাঃমিনহাজ উদ্দীন ব্রীজ
নাম করণ করা হলো।
তিনি আরো বলেন, ফেঞ্চুগঞ্জ
উপজেলায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা সকল
মুক্তি যোদ্ধাদের নামে আলাদা
স্থাপনা করা হবে।
সাংসদের এই ঘোষণার পরেই জনতার
মুখে তৃপ্তির হাসি পরিলক্ষিত হয়।
স্থানীয় এলাকার মুরব্বী ইসহাক আলী
জানান, এমপি মহোদয়ের এই ঘোষণায়
আমরা অত্যন্ত খুশি।এলাকাবাসীর
পক্ষ থেকে তিনি সাংসদ আলহাজ্ব
মাহমুদ উস সামাদ চৌধুরীকে ধন্যবাদ
জানান।
উত্তর ফেঞ্চুগঞ্জ ইউনিয়ন ছাত্রলীগ
সভাপতি জুনেদ আহমদ এর পরিচালনায়
উক্ত উদ্ভোধনী অনুষ্টানে অন্যান্যদের
মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা
স্বেচ্ছাসেবক লীগের সেক্রেটারি
আব্দুল আউয়াল কয়েস, উপজেলা
ছাত্রলীগ আহবায়ক মাসার আহমদ
শাহ, নিউজার্সি আওয়ামীলীগ এর
সাধারন সম্পাদক শাহজাহান শাহ সহ
উত্তর ফেঞ্চুগঞ্জ ইউনিয়ন
আওয়ামীলীগ সহ অঙ্গ সংগঠনের
নেতৃবৃন্দ।

তৃতীয়বারও জয়ী হতাম- ওবামা, উড়িয়ে দিলেন ট্রাম্প

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: প্রেসিডেন্ট
নির্বাচনে ফের
প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারলে
তৃতীয়বারও জয়ী হতাম। জনগণ এখনো
আমার রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি সমর্থন
করেন। মন্তব্য করলেন বিদায়ী
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা।
সম্প্রতি সিএনএন ও শিকাগো
বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্যোগে ‘দ্য অ্যাক্স
ফাইলসে’ প্রকাশিত সাক্ষাৎকারে
এমন মন্তব্য করেন তিনি।
গেলো মাসে বিশ্বজুড়ে বহুল
আলোচিত নির্বাচনে ডেমোক্র্যাট
প্রার্থী হিলারি ক্লিনটনকে
অপ্রত্যাশিতভাবে পরাজিত করে
যুক্তরাষ্ট্রের ৪৫তম প্রেসিডেন্ট হন
রিপাবলিকান নেতা ডোনাল্ড
ট্রাম্প। শিগগিরই তিনি হোয়াইট
হাউসে উঠবেন। তা সত্ত্বেও ওবামার
বিশ্বাস, নির্বাচনে ফের লড়তে
পারলে তিনি জয়ী হতেন।
নিজেরই সাবেক জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টা
ডেভিড অ্যাক্সেলরডকে দেয়া
সাক্ষাৎকারে বিদায় প্রেসিডেন্ট
বলেন, জনগণ আমার উন্নয়নশীল
দৃষ্টিভঙ্গি সমর্থন ও বিশ্বাস করেন।
কারণ, জনগণের কল্যাণে যা করা
উচিত আমি তাই করেছি।উন্নয়নমূলক
কাজের জন্য নিজেকে গর্বিত মনে
করি।
ওবামার মতে, তরুণ প্রজন্ম অনেক
বেশি স্মার্ট, সহিষ্ণু, সৃজনশীল ও
উদ্যমী।
এদিকে, বারাক ওবামার এমন বক্তব্য
উড়িয়ে দিয়েছেন সদ্য নির্বাচিত
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড
ট্রাম্প। টুইট বার্তায় তিনি বলেন,
ওবামা মনে করেন, আমার বিরুদ্ধে
তিনি জয়ী হতেন। কিন্তু আমি বলছি,
কোনো উপায় নেই।