লিবিয়ার জোয়ারা
এলাকা থেকে ইউরোপের
উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাওয়া
দুটি বোট বুধবার থেকে
নিখোঁজ আছে। বোট দুটি
ডুবে গিয়ে প্রায় ৭২ জন
বাংলাদেশীসহ ২
শতাধিক মানুষের
প্রাণহানীর আশঙ্কা
করা হচ্ছে। ঐ বোট
দুটিতে বাংলাদেশীদের
মধ্যে অধিকাংশ যাত্রী
সিলেটের বিভিন্ন
এলাকার। তারা
কয়েকদিন আগে বডি
কন্ট্রাক্টে লিবিয়া এসে
ইউরোপে যাওয়ার চেষ্টা
করছিল বলে জানা
গেছে। বেশ ঠান্ডা ও
সাগর উত্তাল থাকা
সত্ত্বেও জোয়ারা
এলাকা থেকে ৫টি ছোট
ছোট বোট প্রায় ৭’শ
যাত্রী নিয়ে গত বুধবার
রাতে ছেড়ে যায়।
বোটগুলোর মধ্যে তিনটি
বোট লিবিয়ার
কোষ্টগার্ড আটক করলেও,
দুটি বোট প্রায় ২’শ
যাত্রী নিয়ে কিছু দূরে
যাওয়ার পর সাগরের
উত্তাল ডেউয়ের মাঝে
পড়ে। তার মধ্যে একটি
বোট থেকে উপকূলে জানানো হয় যে,
কোনভাবেই বোটের নিয়ন্ত্রণ রাখা সম্ভব
হচ্ছে না। এর কিছুক্ষণ পর থেকেই বোট দুটির
সাথে সম্পূর্ণ যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়।
সকাল হতে না হতেই জোয়ারা এলাকায়
বোট ডুবির খবরটি চাউর হয়ে যায়। জোয়ারা
থেকে কয়েকজন বাংলাদেশী শ্রমিক
জানান, ঐ বোটে ১২০ যাত্রীর মধ্যে ৭২ জন
বাংলাদেশী আছ এবং তাদের বেশিরভাগই
সিলেট এলাকার।
বুধবার রাতে বোট ছাড়ার আগে সিলেটের
কয়েকজন লিবিয়ায় তাদের সহকর্মীদের
কাছে ফোন করে দোয়া চেয়ে বিদায় নিয়ে
জানিয়েছিল, তারা যে গোডাউনে আছে
সেখানে ৭২ জনই বাংলাদেশী।
জানিয়েছিল, তাদের বোট কিছুক্ষণের
মধ্যে ইউরোপের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাবে।
এরপর থেকে তাদের সাথে মোবাইল
যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন আছে। তবে তাদের
কপালে কি জুটেছে তা পরিস্কার নয়। একটি
সুত্র জানিয়েছে, ঐ বোটে বাংলাদেশী ৭২
জন যাত্রীর মধ্যে প্রায় ৫০ জনই কয়েকদিন
আগে বডি কন্ট্রাক্টে লিবিয়ায় আসে। ঐ
যাত্রীরা লিবিয়া মিত্তিকা
বিমানবন্দরে এসে, চুক্তি করে আসা
দালালদের মাধ্যমে সরাসরি জোয়ারা
পৌঁছায়। সেখানে দালালদের দেখানো
গোডাউনে কয়েকদিন অপেক্ষার পর গত
বুধবার ইউরোপের উদ্দেশ্যে বোটে যাত্রা
শুরু করে।
এদিকে অন্য এক খবরে জানা গেছে,
লিবিয়ার উপকূল থেকে ২৫ শরণার্থীর
মৃতদেহ উদ্ধার করেছে ইতালীর কোস্টগার্ড।
ঐ সব যাত্রী গত বুধবারই ইউরোপের
উদ্দেশ্যে ছোট ছোট নৌকায় ইতালী পাড়ি
দেয়ার চেষ্টা করছিল। ঐ লাশগুলোর মধ্যে
কোন বাংলাদেশীর লাশ আছে কি না তা
এখনও জানা যায়নি। লিবিয়ার
কোষ্টগার্ডের একটি সূত্র জানিয়েছে,
বুধবার রাতে পাঁচটি বোট জোয়ারা এলাকা
থেকে ছেড়ে যাচ্ছে এমন সংবাদ পেয়ে
তারা অভিযান চালিয়ে ৩টি বোটসহ প্রায়
৩’শ যাত্রীকে আটক করে। যাদের আটক করা
হয়েছে তাদের মধ্যে ১৩ জন মহিলাসহ বেশ
কয়েকটি শিশু আছে। তাদের লিবিয়ার
কারাগারে রাখা হয়েছে। এছাড়া ঐ দিন
২টি বোট সাগরের উত্তাল ডেউয়ের মাঝে
হারিয়ে গেছে বলেও আশংকা তাদের।
এলাকা থেকে ইউরোপের
উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাওয়া
দুটি বোট বুধবার থেকে
নিখোঁজ আছে। বোট দুটি
ডুবে গিয়ে প্রায় ৭২ জন
বাংলাদেশীসহ ২
শতাধিক মানুষের
প্রাণহানীর আশঙ্কা
করা হচ্ছে। ঐ বোট
দুটিতে বাংলাদেশীদের
মধ্যে অধিকাংশ যাত্রী
সিলেটের বিভিন্ন
এলাকার। তারা
কয়েকদিন আগে বডি
কন্ট্রাক্টে লিবিয়া এসে
ইউরোপে যাওয়ার চেষ্টা
করছিল বলে জানা
গেছে। বেশ ঠান্ডা ও
সাগর উত্তাল থাকা
সত্ত্বেও জোয়ারা
এলাকা থেকে ৫টি ছোট
ছোট বোট প্রায় ৭’শ
যাত্রী নিয়ে গত বুধবার
রাতে ছেড়ে যায়।
বোটগুলোর মধ্যে তিনটি
বোট লিবিয়ার
কোষ্টগার্ড আটক করলেও,
দুটি বোট প্রায় ২’শ
যাত্রী নিয়ে কিছু দূরে
যাওয়ার পর সাগরের
উত্তাল ডেউয়ের মাঝে
পড়ে। তার মধ্যে একটি
বোট থেকে উপকূলে জানানো হয় যে,
কোনভাবেই বোটের নিয়ন্ত্রণ রাখা সম্ভব
হচ্ছে না। এর কিছুক্ষণ পর থেকেই বোট দুটির
সাথে সম্পূর্ণ যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়।
সকাল হতে না হতেই জোয়ারা এলাকায়
বোট ডুবির খবরটি চাউর হয়ে যায়। জোয়ারা
থেকে কয়েকজন বাংলাদেশী শ্রমিক
জানান, ঐ বোটে ১২০ যাত্রীর মধ্যে ৭২ জন
বাংলাদেশী আছ এবং তাদের বেশিরভাগই
সিলেট এলাকার।
বুধবার রাতে বোট ছাড়ার আগে সিলেটের
কয়েকজন লিবিয়ায় তাদের সহকর্মীদের
কাছে ফোন করে দোয়া চেয়ে বিদায় নিয়ে
জানিয়েছিল, তারা যে গোডাউনে আছে
সেখানে ৭২ জনই বাংলাদেশী।
জানিয়েছিল, তাদের বোট কিছুক্ষণের
মধ্যে ইউরোপের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাবে।
এরপর থেকে তাদের সাথে মোবাইল
যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন আছে। তবে তাদের
কপালে কি জুটেছে তা পরিস্কার নয়। একটি
সুত্র জানিয়েছে, ঐ বোটে বাংলাদেশী ৭২
জন যাত্রীর মধ্যে প্রায় ৫০ জনই কয়েকদিন
আগে বডি কন্ট্রাক্টে লিবিয়ায় আসে। ঐ
যাত্রীরা লিবিয়া মিত্তিকা
বিমানবন্দরে এসে, চুক্তি করে আসা
দালালদের মাধ্যমে সরাসরি জোয়ারা
পৌঁছায়। সেখানে দালালদের দেখানো
গোডাউনে কয়েকদিন অপেক্ষার পর গত
বুধবার ইউরোপের উদ্দেশ্যে বোটে যাত্রা
শুরু করে।
এদিকে অন্য এক খবরে জানা গেছে,
লিবিয়ার উপকূল থেকে ২৫ শরণার্থীর
মৃতদেহ উদ্ধার করেছে ইতালীর কোস্টগার্ড।
ঐ সব যাত্রী গত বুধবারই ইউরোপের
উদ্দেশ্যে ছোট ছোট নৌকায় ইতালী পাড়ি
দেয়ার চেষ্টা করছিল। ঐ লাশগুলোর মধ্যে
কোন বাংলাদেশীর লাশ আছে কি না তা
এখনও জানা যায়নি। লিবিয়ার
কোষ্টগার্ডের একটি সূত্র জানিয়েছে,
বুধবার রাতে পাঁচটি বোট জোয়ারা এলাকা
থেকে ছেড়ে যাচ্ছে এমন সংবাদ পেয়ে
তারা অভিযান চালিয়ে ৩টি বোটসহ প্রায়
৩’শ যাত্রীকে আটক করে। যাদের আটক করা
হয়েছে তাদের মধ্যে ১৩ জন মহিলাসহ বেশ
কয়েকটি শিশু আছে। তাদের লিবিয়ার
কারাগারে রাখা হয়েছে। এছাড়া ঐ দিন
২টি বোট সাগরের উত্তাল ডেউয়ের মাঝে
হারিয়ে গেছে বলেও আশংকা তাদের।