রবিবার, জানুয়ারী ২২, ২০১৭
দারুল ক্বিরাত মাজিদিয়া ফুলতলী ট্রাষ্ট ফেঞ্চুগঞ্জ নুরপুর শাখার ওয়াজ মাহফিল ৩০ জানুয়ারী
আবু তায়েফ শিবলু :
সাপ্তাহিক দারুল ক্বিরাত সেন্টার ফেঞ্চুগঞ্জ নুরপুর
শাখার উদ্যোগে বার্ষিক ওয়াজ মাহফিল ৩০ জানুয়ারী
(সোমবার) নিজেস্ব ভবন সম্মুখে বাদ যোহর
হইতে রাত ১১ টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে।
মাহফিলে প্রধান অতিথি হিসাবে বয়ান পেশ করবেন
বিশিষ্ট ইসলামী চিন্তাবিদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের
সহকারী অধ্যাপক মাওলানা ডক্টর আহমদ হাসান
চৌধুরী ফুলতলী। বিশেষ অতিথি হিসাবে বয়ান
পেশ করবেন মোহনা টেলিভিশনের ইসলামী
উপস্থাপক মাওলানা মুফতী বেলাল আহমদ,
মৌলভীবাজার উত্তর মুলাইম ঈদগাহ জামে মসজিদের
খতিব মাওলানা আব্দুল মতিন, নুরপুর জামে মসজিদের
ইমাম মাওলানা আব্দুল কুদ্দুছ।
মাহফিলে সর্বস্তরের মুসলমান ভাইদের উপস্তিতি
ও সার্বিক সহযোগিতা কামনা করেছে মাহফিল
পরিচালনা কমিটি।
সাপ্তাহিক দারুল ক্বিরাত সেন্টার ফেঞ্চুগঞ্জ নুরপুর
শাখার উদ্যোগে বার্ষিক ওয়াজ মাহফিল ৩০ জানুয়ারী
(সোমবার) নিজেস্ব ভবন সম্মুখে বাদ যোহর
হইতে রাত ১১ টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে।
মাহফিলে প্রধান অতিথি হিসাবে বয়ান পেশ করবেন
বিশিষ্ট ইসলামী চিন্তাবিদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের
সহকারী অধ্যাপক মাওলানা ডক্টর আহমদ হাসান
চৌধুরী ফুলতলী। বিশেষ অতিথি হিসাবে বয়ান
পেশ করবেন মোহনা টেলিভিশনের ইসলামী
উপস্থাপক মাওলানা মুফতী বেলাল আহমদ,
মৌলভীবাজার উত্তর মুলাইম ঈদগাহ জামে মসজিদের
খতিব মাওলানা আব্দুল মতিন, নুরপুর জামে মসজিদের
ইমাম মাওলানা আব্দুল কুদ্দুছ।
মাহফিলে সর্বস্তরের মুসলমান ভাইদের উপস্তিতি
ও সার্বিক সহযোগিতা কামনা করেছে মাহফিল
পরিচালনা কমিটি।
দলীয় মেরুদণ্ডহীন লোক দিয়ে নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠন সবার কাছে গ্রহণযোগ্য হবে না- খালেদা
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া
বলেছেন, সরকারের ইচ্ছা মাফিক দলীয়
মেরুদণ্ডহীন লোক দিয়ে নির্বাচন কমিশন
(ইসি) গঠন করা হলে জনগণ ও বিদেশিদের
কাছে গ্রহণযোগ্য হবে না।
শনিবার রাতে রাজধানীর গুলশানে তার রাজনৈতিক
কার্যালয়ে জিয়া পরিষদের প্রতিনিধি সম্মেলন
২০১৭ উপলক্ষ্যে এক মতবিনিময় সভায় তিনি এ
কথা বলেন।
বিএনপির চেয়ারপারসন বলেন আরো, শুধু
নিরপেক্ষ ও শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন গঠন
হলেই নির্বাচন সুষ্ঠু হবে না। নিরপেক্ষ
নির্বাচনের জন্য নিরপেক্ষ সরকারও হতে
হবে। সেই জন্য আমরা নিরপেক্ষ
সরকারের কথাও বলে এসেছি।
তিনি আরো রাষ্ট্রপতি কোনো দলের নয়,
দেশের। তার সঙ্গে আমরা দেখা করেছি,
লিখিতভাবে কিছু বিষয় তুলে ধরেছি। আওয়ামী
লীগও দেখা করেছে, লিখিত দিয়েছে।
এখন রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব হবে, সবার
প্রস্তাবগুলো বিচার বিশ্লেষণ ও সমন্বয়
করে নিরপেক্ষ লোক দিয়ে নির্বাচন কমিশন
গঠন করা। এক্ষেত্রে সরকারের ইচ্ছা মাফিক
দলীয় ও মেরুদণ্ডহীন লোক দিয়ে
নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠন করা হলে জনগণ ও
বিদেশিদের কাছে গ্রহণযোগ্য হবে না।
জিয়া পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি কবীর
মুরাদের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য রাখেন
প্রফেসর ড. মোহম্মদ শফিকুল ইসলাম,
প্রফেসর ড. ওবায়দুল ইসলাম, প্রফেসর ড.
সলিমুল্লাহ খান, বঙ্গবন্ধু কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের
শিক্ষক প্রফেসর ড. মোস্তাফিজুর রহমান,
শেরে-ই বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক
প্রফেসর ড. আবদুল লতিফ, প্রফেসর ড.
নাহিদ জেবা, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক
প্রফেসর ড. মো. জাকির হুসাইন, জিয়া
পরিষদের বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ড.
মো. হাসানাত আলী প্রমুখ।
বিএনপি নেতাদের মধ্যে দলের মহাসচিব
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী
কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ
হোসেন, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমেদ, মির্জা
আব্বাস ও আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী উপস্থিত
ছিলেন বলে জানা গেছে।
বলেছেন, সরকারের ইচ্ছা মাফিক দলীয়
মেরুদণ্ডহীন লোক দিয়ে নির্বাচন কমিশন
(ইসি) গঠন করা হলে জনগণ ও বিদেশিদের
কাছে গ্রহণযোগ্য হবে না।
শনিবার রাতে রাজধানীর গুলশানে তার রাজনৈতিক
কার্যালয়ে জিয়া পরিষদের প্রতিনিধি সম্মেলন
২০১৭ উপলক্ষ্যে এক মতবিনিময় সভায় তিনি এ
কথা বলেন।
বিএনপির চেয়ারপারসন বলেন আরো, শুধু
নিরপেক্ষ ও শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন গঠন
হলেই নির্বাচন সুষ্ঠু হবে না। নিরপেক্ষ
নির্বাচনের জন্য নিরপেক্ষ সরকারও হতে
হবে। সেই জন্য আমরা নিরপেক্ষ
সরকারের কথাও বলে এসেছি।
তিনি আরো রাষ্ট্রপতি কোনো দলের নয়,
দেশের। তার সঙ্গে আমরা দেখা করেছি,
লিখিতভাবে কিছু বিষয় তুলে ধরেছি। আওয়ামী
লীগও দেখা করেছে, লিখিত দিয়েছে।
এখন রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব হবে, সবার
প্রস্তাবগুলো বিচার বিশ্লেষণ ও সমন্বয়
করে নিরপেক্ষ লোক দিয়ে নির্বাচন কমিশন
গঠন করা। এক্ষেত্রে সরকারের ইচ্ছা মাফিক
দলীয় ও মেরুদণ্ডহীন লোক দিয়ে
নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠন করা হলে জনগণ ও
বিদেশিদের কাছে গ্রহণযোগ্য হবে না।
জিয়া পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি কবীর
মুরাদের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য রাখেন
প্রফেসর ড. মোহম্মদ শফিকুল ইসলাম,
প্রফেসর ড. ওবায়দুল ইসলাম, প্রফেসর ড.
সলিমুল্লাহ খান, বঙ্গবন্ধু কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের
শিক্ষক প্রফেসর ড. মোস্তাফিজুর রহমান,
শেরে-ই বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক
প্রফেসর ড. আবদুল লতিফ, প্রফেসর ড.
নাহিদ জেবা, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক
প্রফেসর ড. মো. জাকির হুসাইন, জিয়া
পরিষদের বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ড.
মো. হাসানাত আলী প্রমুখ।
বিএনপি নেতাদের মধ্যে দলের মহাসচিব
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী
কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ
হোসেন, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমেদ, মির্জা
আব্বাস ও আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী উপস্থিত
ছিলেন বলে জানা গেছে।
আখেরি মোনাজাতের মাধ্যমে শেষ হলো ৫২তম বিশ্ব ইজতেমা
দুনিয়া ও আখিরাতের শান্তি কামনার পাশাপাশি বিশ্ব
মুসলিম উম্মাহর সুখ-শান্তি, সমৃদ্ধি, সংহতি, অগ্রগতি
এবং সার্বিক কল্যাণ কামনা করা হয়েছে দ্বিতীয়
পর্বের আখেরি মোনাজাতে। এর মধ্য দিয়ে
শেষ হলো ৫২তম বিশ্ব ইজতেমা। আর
মোনাজাতে অংশ নেন লাখো মুসল্লি।
আজ রোববার (২২ জানুয়ারি) বেলা ১১টা ১০ মিনিটে
আখেরি মোনাজাত শুরু হয়। শেষ হয় ১১টা ৪৩
মিনিটে। ভারতের দিল্লির মাওলানা মোহাম্মদ সা’দ
মোনাজাত পরিচালনা করেন। এর আগে তিনি
হেদায়েতি বয়ান করেন।
আখেরি মোনাজাতে অংশ নিতে ভোর
থেকেই টঙ্গী শহর, ইজতেমাস্থল ও এর
আশপাশের এলাকা জনসমুদ্রে পরিণত হয়।
ভোর থেকেই শীতের মধ্যে লাখ লাখ
মুসল্লি হেঁটে ও ট্রেনে করে টঙ্গীর
ইজতেমা ময়দানে যান। নারীদের সংখ্যাও
অনেক। ইজতেমার আশপাশের সড়কে
মুসল্লিরা সকাল থেকেই অবস্থান নেন।
মুসল্লিরা ইসলামের আমল, আকিদা ও দাওয়াত
বিষয়ে দেশি-বিদেশি মুসল্লিদের বয়ান
শোনেন। আখেরি মোনাজাত উপলক্ষে
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পক্ষ থেকে
বাড়তি নিরাপত্তা নেওয়া হয়।
মুসল্লিরা সকালে বলেন, ইজতেমায় অংশ নিয়ে
তাঁরা দেশ ও মানুষের জন্য দোয়া করবেন।
ইজতেমার শিক্ষা আমল করে ইসলামি
জীবনাচরণে মনোনিবেশ করবেন।
আখেরি মোনাজাত শেষে ইসলামি দাওয়াতি
কাজে অংশ নেবেন।
এদিকে রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ তার পরিবারসহ
কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের নিয়ে বঙ্গভবনের
দরবার হলে বসে বিশ্ব ইজতেমার শেষ
পর্বের আখেরি মোনাজাতে অংশগ্রহণ
করেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রাজধানী ঢাকায়
গণভবনে বিশ্ব ইজতেমার আখেরি
মোনাজাতে অংশগ্রহণ করেন।
বিরোধীদলীয় নেতা বেগম রওশন এরশাদ
এমপি তার বাসভবনে এবং বিএনপি চেয়ারপার্সন
বেগম খালেদা জিয়া গুলশানের কার্যালয়ে বসে
মোনাজাতে শরিক হন।
এছাড়াও মন্ত্রী ও এমপিসহ বিভিন্ন মুসলিম
দেশের কূটনৈতিক মিশনের সদস্য ও পদস্থ
সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তারাও মোনাজাতে
অংশ নেন।
বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় দফায় তিনদিনব্যাপী
বৃহত্তম এ জমায়েতের শেষ দিনে রোববার
ভোর থেকেই আখেরি মোনাজাতে শামিল
হতে ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা রাজধানীর
আশপাশের মানুষ ইজতেমার ময়দানে আসেন।
ট্রেন, বাস, ট্রাক, মাইক্রোবাস, জিপ, কার এবং
নৌকাসহ বিভিন্ন ধরনের যানবাহনে ইজতেমা
ময়দানে পৌঁছান লাখো ধর্মপ্রাণ মুসল্লি। যানবাহন
ও মুসল্লিদের চলাচল নির্বিঘ্ন করতে বিপুল
সংখ্যক ট্রাফিক পুলিশ মোতায়েন করা হয়।
শনিবার রাত ১২টার পর থেকে যানবাহন চলাচল
নিয়ন্ত্রণ করা হয়। আব্দুল্লাহপুর থেকে আশুলিয়া
ব্রিজ পর্যন্ত, চান্দনা চৌরাস্তা থেকে ইজতেমা
ময়দান এবং মিরের বাজার থেকে স্টেশন
রোড পর্যন্ত যান চলাচল বন্ধ রাখা হয়।
আখেরি মোনাজাত শেষে যানচলাচল আবার শুরু
হবে জানিয়েছেন গাজীপুরের পুলিশ সুপার
হারুন অর-রশিদ। সুষ্ঠুভাবে বিশ্ব ইজতেমার
অনুষ্ঠান নিশ্চিত করতে বিপুল সংখ্যক র্যাব, পুলিশ
এবং অন্যান্য আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
মোতায়েন করা হয়েছে।
২০ জানুয়ারি শুক্রবার থেকে শুরু হয় তিন দিন
ব্যাপী ইজতেমার দ্বিতীয় পর্ব। এই পর্বে
বাংলাদেশের ১৭টি জেলার ধর্মপ্রাণ মুসল্লি ও
তাবলীগ অনুসারী দলের সদস্যরা যোগদান
করেন। এতে বিশ্বের ৬৫টি দেশের প্রায় ১২
হাজার বিদেশি অতিথিরা অংশ নিয়েছেন। এর
আগে ৫২তম বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব শুরু
হয় ১৩ জানুয়ারি। আর ১৫ জানুয়ারি আখেরি
মোনাজাতের মাধ্যমে শেষ হয় প্রথম পর্ব।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)