সারা দেশে বহু প্রতীক্ষিত জেলা পরিষদ
নির্বাচন আগামী ২৮ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত
হবে। জনপ্রতিনিধিদের ভোটে জেলা
পরিষদের প্রশাসক ও ওয়ার্ড সদস্যরা
নির্বাচিত হলেও সাধারণ মানুষের মধ্যে
উৎসাহের কমতি নেই। নির্বাচনের তারিখ
যত ঘনিয়ে আসছে পছন্দের প্রার্থীদের
পক্ষে ভোট প্রার্থনায় চেয়ারম্যান
মেম্বারদের বাড়িতে ঘুরে বেড়াচ্ছেন
নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী প্রার্র্থী ও
তাদের সমর্থকরা।
ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা ও দক্ষিণ সুরমার দুটি
ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত সিলেটের জেলা
পরিষদের ৩ নং ওয়ার্ডে ৭ প্রার্থী
থাকলেও ভোটারদের ধারণা মূল লড়াই হবে
সাবেক দুই ছাত্রনেতা আবদুল আউয়াল
কয়েস ও আবদুল আহাদ খান জামালের
মধ্যে।
ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলার ১ নং ফেঞ্চুগঞ্জ, ২
নং মাইজগাঁও ও ৩ নং ঘিলাছড়া ইউপি
এবং দক্ষিণ সুরমা উপজেলার মোগলা
বাজার ও দাউদপুর ইউনিয়ন নিয়ে সিলেট
জেলা পরিষদের ৩ নং ওয়ার্ড গঠিত। এই
ওয়ার্ডে মোট ভোটার সংখ্যা ৬৩ জন।
ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান
ও দুই ভাইস চেয়ারম্যানসহ তিনটি
ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও মেম্বারদের
নিয়ে ভোট সংখ্যা ৩৭টি এবং দক্ষিণ
সুরমার মোগলা বাজার ও দাউদপুর ইউপি
চেয়ারম্যান মেম্বারদের ভোট সংখ্যা
২৬টি। ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা থেকে সদস্য
পদে ৫ জন প্রার্থী হলেও দক্ষিণ সুরমা
উপজেলা থেকে ২ জন প্রার্থী হয়েছেন।
নির্বাচনকে কেন্দ্র করে উপজেলা সদর
বিভিন্ন প্রার্থীর ব্যানার-পোস্টারে
ছেয়ে গেছে। ফেঞ্চুগঞ্জের বিভিন্ন
ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয় প্রাঙ্গণ
প্রার্থীদের ব্যানার, পোস্টারে ভরে
গেছে । সবার একটাই উদ্দেশ্য,
চেয়ারম্যান-মেম্বারদের দৃষ্টি আকর্ষণ
করা।
ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা থেকে যারা প্রার্থী
হয়েছেন তারা হলেন, ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা
ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক
আবদুল আউয়াল কয়েস (হাতি মার্কা),
কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক সহ-সভাপতি
আবদুল আহাদ খান জামাল (ক্রিকেট ব্যাট)
ক্রীড়া সংগঠক আখলাকুর রহমান চৌধুরী
(উটপাখি), আতিকুর রহমান মিঠু (ঘুড়ি
মার্কা), শিক্ষক আবদুল্লাহ আল মামুন
(বৈদ্যুতিক পাখা)। দক্ষিণ সুরমা উপজেলা
থেকে প্রার্থী হয়েছেন সাংবাদিক ফয়ছল
আহমদ মুন্না (টিউবওয়েল মার্কা) এবং
ব্যবসায়ী ইছন মিয়া (তালা মার্কা)।
ভোটারদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ৩
নং ওয়ার্ডে ভোটের মূল লড়াই হবে সাবেক
দুই ছাত্রনেতা কয়েস ও জামালের মধ্যে।
ছাত্রনেতা কয়েস প্রয়াত ইউপি সদস্য আবুল
কালামের সন্তান হওয়ার কারণে
চেয়ারম্যান-মেম্বাররা তার প্রতি
সহানুভূতিশীল।
নির্বাচন আগামী ২৮ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত
হবে। জনপ্রতিনিধিদের ভোটে জেলা
পরিষদের প্রশাসক ও ওয়ার্ড সদস্যরা
নির্বাচিত হলেও সাধারণ মানুষের মধ্যে
উৎসাহের কমতি নেই। নির্বাচনের তারিখ
যত ঘনিয়ে আসছে পছন্দের প্রার্থীদের
পক্ষে ভোট প্রার্থনায় চেয়ারম্যান
মেম্বারদের বাড়িতে ঘুরে বেড়াচ্ছেন
নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী প্রার্র্থী ও
তাদের সমর্থকরা।
ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা ও দক্ষিণ সুরমার দুটি
ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত সিলেটের জেলা
পরিষদের ৩ নং ওয়ার্ডে ৭ প্রার্থী
থাকলেও ভোটারদের ধারণা মূল লড়াই হবে
সাবেক দুই ছাত্রনেতা আবদুল আউয়াল
কয়েস ও আবদুল আহাদ খান জামালের
মধ্যে।
ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলার ১ নং ফেঞ্চুগঞ্জ, ২
নং মাইজগাঁও ও ৩ নং ঘিলাছড়া ইউপি
এবং দক্ষিণ সুরমা উপজেলার মোগলা
বাজার ও দাউদপুর ইউনিয়ন নিয়ে সিলেট
জেলা পরিষদের ৩ নং ওয়ার্ড গঠিত। এই
ওয়ার্ডে মোট ভোটার সংখ্যা ৬৩ জন।
ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান
ও দুই ভাইস চেয়ারম্যানসহ তিনটি
ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও মেম্বারদের
নিয়ে ভোট সংখ্যা ৩৭টি এবং দক্ষিণ
সুরমার মোগলা বাজার ও দাউদপুর ইউপি
চেয়ারম্যান মেম্বারদের ভোট সংখ্যা
২৬টি। ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা থেকে সদস্য
পদে ৫ জন প্রার্থী হলেও দক্ষিণ সুরমা
উপজেলা থেকে ২ জন প্রার্থী হয়েছেন।
নির্বাচনকে কেন্দ্র করে উপজেলা সদর
বিভিন্ন প্রার্থীর ব্যানার-পোস্টারে
ছেয়ে গেছে। ফেঞ্চুগঞ্জের বিভিন্ন
ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয় প্রাঙ্গণ
প্রার্থীদের ব্যানার, পোস্টারে ভরে
গেছে । সবার একটাই উদ্দেশ্য,
চেয়ারম্যান-মেম্বারদের দৃষ্টি আকর্ষণ
করা।
ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা থেকে যারা প্রার্থী
হয়েছেন তারা হলেন, ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা
ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক
আবদুল আউয়াল কয়েস (হাতি মার্কা),
কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক সহ-সভাপতি
আবদুল আহাদ খান জামাল (ক্রিকেট ব্যাট)
ক্রীড়া সংগঠক আখলাকুর রহমান চৌধুরী
(উটপাখি), আতিকুর রহমান মিঠু (ঘুড়ি
মার্কা), শিক্ষক আবদুল্লাহ আল মামুন
(বৈদ্যুতিক পাখা)। দক্ষিণ সুরমা উপজেলা
থেকে প্রার্থী হয়েছেন সাংবাদিক ফয়ছল
আহমদ মুন্না (টিউবওয়েল মার্কা) এবং
ব্যবসায়ী ইছন মিয়া (তালা মার্কা)।
ভোটারদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ৩
নং ওয়ার্ডে ভোটের মূল লড়াই হবে সাবেক
দুই ছাত্রনেতা কয়েস ও জামালের মধ্যে।
ছাত্রনেতা কয়েস প্রয়াত ইউপি সদস্য আবুল
কালামের সন্তান হওয়ার কারণে
চেয়ারম্যান-মেম্বাররা তার প্রতি
সহানুভূতিশীল।