আবু তায়েফ শিবলু:
উপমহাদেশের প্রখ্যাত আলেমে দ্বীন,
যুগের শ্রেষ্ঠ ওলিয়ে কামিল শামসুল
উলামা আল্লামা ছাহেব কিবলাহ
ফুলতলী (র.) ছিলেন দ্বীনের একজন
খাদিম। যিতদিন পৃথিবীতে ছিলেন
ততদিন তিনি দ্বীনের খেদমতে
নিজেকে নিয়োজিত রেখেছিলেন।
তার ছেলেবেলা থেকে শুরু করে শেষ
বয়সে এসেও দ্বীনের খেদমতে তিনি
অক্লান্ত পরিশ্রম করে গিয়েছিলেন।
সেই ধারাবাহিকতায় আজোও তার
উত্তরসুরিরা বাংলার জমিনে
ইসলামের প্রচার প্রসারে গুরুত্বপূর্ণ
ভুমিকা পালন করে আসছেন।
ফুলতলী (র.) বিশেষকরে তরুণদের নিয়ে
ভাবতেন। তিনি তরুণদের সঠিক
ইসলামী শিক্ষা ও শুদ্ধ কোরআন
চর্চার জন্য প্রতিষ্ঠা করেছিলেন
দারুল কিরাত মাজিদিয়া ফুলতলী
ট্রাস্ট। এর ফলে প্রতি বছর রমজান
মাসে স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা সহ সকল
প্রতিষ্ঠানের ছাত্রছাত্রীরা ধর্মীয়
শিক্ষা গ্রহণ করতে পারছে ।
এছাড়াও তিনি এগুলোর পাশাপাশি
তরুণ ছাত্রদের ইসলামের সঠিক পথ ও
মত অনুস্বরন করে ছাত্রজীবনকে
সুন্দরভাবে সাজিয়ে তোলার লক্ষে
১৯৮০ সালের ১৮ ই ফেব্রুয়ারি
প্রতিষ্ঠা করেন বাংলাদেশ
আনজুমানে তালামীযে ইসলামিয়া
নামে একটি ছাত্র সংগঠন। এই
সংগঠনটি ছাত্রদের বিশ্বনবী হযরত
মুহাম্মদ (সাঃ) এর আদর্শ অনুস্বরন
করতে সাহায্য করে। যার ফলে
ছাত্ররা ইসলামের সঠিক পথ ও মত
খুজে পায়।
আল্লামা ফুলতলী (র.) এর এই অবদানের
ফলে সমস্ত বাংলাদেশ সহ বিশ্বের
বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশী প্রবাসী
ছাত্ররা বিভিন্ন ইসলামী
কমিউনিটির মাধ্যমে দিন দিন
ইসলামী খেদমতের প্রসার বৃদ্ধি
করছে। পাশাপাশি বাংলাদেশী
বিভিন্ন স্কুল, কলেজ, ইউনিভার্সিটি,
মাদরাসা সহ বিভিন্ন শিক্ষা
প্রতিষ্ঠানের ছাত্ররা তাদের
কর্মদক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে
বিভিন্ন সামাজিক, রাষ্ট্রীয় ও
আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে ইসলামী
কমিউনিটিকে দৃড়তার সাথে তুলে
ধরছেন। এগুলো আল্লামা ফুলতলী (র.)
অবদানের ফলেই সম্বব হচ্ছে।
আল্লামা ফুলতলী (র.) তরুণ ছাত্রদের
মেধাবিকাশে ব্যাপক ভুমিকা পালন
করেছেন। যার ফলে আমরা দেখতে
পাই বিভিন্ন অঞ্চলে তরুণ ছাত্ররা
বিভিন্ন যুব সংঘ সৃষ্টি করে ইসলামী
কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছেন।
ফুলতলী ছাহেব কিবলার অনেক
গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রে সূদুরপ্রসারী অবদান
রয়েছে। এজন্য তাকে তরুণদের পথ
প্রদর্শক বলা হয়।
লেখক, তালামীয নেতা।
উপমহাদেশের প্রখ্যাত আলেমে দ্বীন,
যুগের শ্রেষ্ঠ ওলিয়ে কামিল শামসুল
উলামা আল্লামা ছাহেব কিবলাহ
ফুলতলী (র.) ছিলেন দ্বীনের একজন
খাদিম। যিতদিন পৃথিবীতে ছিলেন
ততদিন তিনি দ্বীনের খেদমতে
নিজেকে নিয়োজিত রেখেছিলেন।
তার ছেলেবেলা থেকে শুরু করে শেষ
বয়সে এসেও দ্বীনের খেদমতে তিনি
অক্লান্ত পরিশ্রম করে গিয়েছিলেন।
সেই ধারাবাহিকতায় আজোও তার
উত্তরসুরিরা বাংলার জমিনে
ইসলামের প্রচার প্রসারে গুরুত্বপূর্ণ
ভুমিকা পালন করে আসছেন।
ফুলতলী (র.) বিশেষকরে তরুণদের নিয়ে
ভাবতেন। তিনি তরুণদের সঠিক
ইসলামী শিক্ষা ও শুদ্ধ কোরআন
চর্চার জন্য প্রতিষ্ঠা করেছিলেন
দারুল কিরাত মাজিদিয়া ফুলতলী
ট্রাস্ট। এর ফলে প্রতি বছর রমজান
মাসে স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা সহ সকল
প্রতিষ্ঠানের ছাত্রছাত্রীরা ধর্মীয়
শিক্ষা গ্রহণ করতে পারছে ।
এছাড়াও তিনি এগুলোর পাশাপাশি
তরুণ ছাত্রদের ইসলামের সঠিক পথ ও
মত অনুস্বরন করে ছাত্রজীবনকে
সুন্দরভাবে সাজিয়ে তোলার লক্ষে
১৯৮০ সালের ১৮ ই ফেব্রুয়ারি
প্রতিষ্ঠা করেন বাংলাদেশ
আনজুমানে তালামীযে ইসলামিয়া
নামে একটি ছাত্র সংগঠন। এই
সংগঠনটি ছাত্রদের বিশ্বনবী হযরত
মুহাম্মদ (সাঃ) এর আদর্শ অনুস্বরন
করতে সাহায্য করে। যার ফলে
ছাত্ররা ইসলামের সঠিক পথ ও মত
খুজে পায়।
আল্লামা ফুলতলী (র.) এর এই অবদানের
ফলে সমস্ত বাংলাদেশ সহ বিশ্বের
বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশী প্রবাসী
ছাত্ররা বিভিন্ন ইসলামী
কমিউনিটির মাধ্যমে দিন দিন
ইসলামী খেদমতের প্রসার বৃদ্ধি
করছে। পাশাপাশি বাংলাদেশী
বিভিন্ন স্কুল, কলেজ, ইউনিভার্সিটি,
মাদরাসা সহ বিভিন্ন শিক্ষা
প্রতিষ্ঠানের ছাত্ররা তাদের
কর্মদক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে
বিভিন্ন সামাজিক, রাষ্ট্রীয় ও
আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে ইসলামী
কমিউনিটিকে দৃড়তার সাথে তুলে
ধরছেন। এগুলো আল্লামা ফুলতলী (র.)
অবদানের ফলেই সম্বব হচ্ছে।
আল্লামা ফুলতলী (র.) তরুণ ছাত্রদের
মেধাবিকাশে ব্যাপক ভুমিকা পালন
করেছেন। যার ফলে আমরা দেখতে
পাই বিভিন্ন অঞ্চলে তরুণ ছাত্ররা
বিভিন্ন যুব সংঘ সৃষ্টি করে ইসলামী
কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছেন।
ফুলতলী ছাহেব কিবলার অনেক
গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রে সূদুরপ্রসারী অবদান
রয়েছে। এজন্য তাকে তরুণদের পথ
প্রদর্শক বলা হয়।
লেখক, তালামীয নেতা।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন