রবিবার, এপ্রিল ৩০, ২০১৭
বৃহস্পতিবার, এপ্রিল ২৭, ২০১৭
সিলেট মহানগর বিএনপির পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে কে কোন পদ পেলেন
বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম
খালেদা জিয়ার সম্মতিক্রমে
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল
ইসলাম আলমগীর সিলেট মহানগর
বিএনপির ২০১৭-২০১৯ সালের
কার্যনির্বাহী পরিষদ ও
উপদেষ্টামন্ডলীর তালিকা
অনুমোদন করেছেন। নিম্নে
পূর্ণাঙ্গ কার্যনির্বাহী পরিষদ ও
উপদেষ্টামন্ডলীর তালিকা
প্রদান করা হলো।
সভাপতি নাসিম হোসাইন,
সাধারণ সম্পাদক মো.
বদরুজ্জামান সেলিম, সহ
সভাপতি আব্দুল কাইয়ূম জালালী
পংকি, এডভোকেট ফয়জুর রহমান
জাহেদ, এডভোকেট হাবিবুর
রহমান, হুমায়ূন কবির শাহিন,
সালেহ আহম্মদ খসরু, কাউন্সিলর
ফরহাদ চৌধুরী শামীম, জিয়াউল
গনী আরেফিন জিল্লুল,
কাউন্সিলার রেজাউল হাসান
কয়েস লোদী, কাউন্সিলর সৈয়দ
মিসবাহ উদ্দিন, এডভোকেট
মোয়াজ্জেম হোসাইন, আব্দুস
সাত্তার, জিয়াউল হক, আব্দুর
রহিম, মুফতি বদরু নুর শায়েক, ডা.
নাজমুল ইসলাম, অধ্যাপিকা
সামিয়া বেগম চৌধুরী, সাব্বির
আহমদ বাচ্চু, বাবু নিহার রঞ্জন
দে, আব্দুল আলীম দিপক, বাবু
সুদিপ রঞ্জন সেন বাপ্পু, আব্দুল
ফাত্তাহ বকশী, আমির হোসেন,
যুগ্ম সম্পাদক আজমল বখত চৌধুরী
সাদেক, এডভোকেট শামীম
সিদ্দিকী, ইমদাদ হোসেন
চৌধুরী, সৈয়দ মঈন উদ্দিন
সোহেল, কাউন্সিলর দিনার খান
হাসু, আলী হোসেন বাচ্চু, মো.
মাহবুব কাদির, এড. আতিকুর
রহমান সাবু, আব্দুল আজিজ,
হাজী মিলাদ আহমদ, হুমায়ূন
আহমদ মাসুক, সাংগঠনিক
সম্পাদক মিফতা সিদ্দিকী,
সৈয়দ তৌফিকুল হাদী, মুকুল
আহমেদ মুর্শেদ, মাহবুব চৌধুরী,
কোষাধ্যক্ষ এডভোকেট আবুল
ফজল, দপ্তর সম্পাদক রেজাউল
করিম আলো, প্রচার সম্পাদক
শামীম মজুমদার, প্রকাশনা
সম্পাদক জাকির হোসেন
মজুমদার, আইন বিষয়ক সম্পাদক
এডভোকেট শাহ আশরাফুল
ইসলাম, এডভোকেট রোকসানা
বেগম শাহনাজ, মহিলা বিষয়ক
সম্পাদক জাহানারা ইয়াসমীন
গোলাপী, যুব বিষয়ক সম্পাদক
মির্জা বেলায়েত হোসেন লিটন,
ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক নুর আলম
সিদ্দিকী খালেদ, শ্রম বিষয়ক
সম্পাদক মো. ইউনুস মিয়া,
স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক
হাবিব আহম্মদ শিলু, স্বাস্থ্য
বিষয়ক সম্পাদক ডা. আশরাফ
আলী, পরিবার কল্যাণ বিষয়ক
সম্পাদক লল্লিক আহমদ চৌধুরী,
প্রশিক্ষণ বিষয়ক সম্পাদক রুহুল
কুদ্দুস চৌধুরী হামজা, তথ্য ও
গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক
সোয়াদুর রব চৌধুরী, স্বনির্ভর
বিষয়ক সম্পাদক নিগার সুলতান
ডেইজী, অর্থনৈতিক বিষয়ক
সম্পাদক মোস্তাক উদ্দিন আহমদ,
পরিবহণ বিষয়ক সম্পাদক জাকির
হোসেন তালুকদার, ধর্ম বিষয়ক
সম্পাদক মৌলানা মাশহুদ আহমদ,
মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক
মুফতি নেহাল উদ্দিন, পরিবেশ
বিষয়ক সম্পাদক আবুল কালাম,
শিশু বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল
হাকিম, ত্রান ও পূর্ণবাসন
সম্পাদক প্রফেসর মনিরুল ইসলাম,
ক্ষুদ্র ঋণ বিষয়ক সম্পাদক
এজহারুল হক মন্টু, সমবায় বিষয়ক
সম্পাদক মামুনুর রহমান মামুন,
ক্রীড়া সম্পাদক রেজাউল করিম
নাচন, আপ্যায়ন সম্পাদক আফজাল
উদ্দিন, গণশিক্ষা বিষয়ক
সম্পাদক অধ্যক্ষ নিজাম উদ্দিন
তরফদার, স্থানীয় সরকার বিষয়ক
সম্পাদক কামাল মিয়া, শিল্প
বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল হাদি
মাসুম, বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক
আব্দুস সাত্তার মামুন, ক্ষুদ্র ও
কুটির শিল্প বিষয়ক সম্পাদক
আজমল হোসেন, তাতী বিষয়ক
সম্পাদক ফয়েজ আহমদ দৌলত,
মৎস্যজীবী বিষয়ক সম্পাদক দুলাল
আহমদ, সমাজ কল্যাণ বিষয়ক
সম্পাদক আব্দুল কাহির,
সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক
দেওয়ান মাহমুদ রাজা, কৃষি
বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল মন্নান
পুতুল, পল্লী উন্নয়ন বিষয়ক
সম্পাদক আব্দুল জব্বা তুতু,
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক
সম্পাদক এনামূল কুদ্দুস চৌধুরী,
কর্মসংস্থান বিষয়ক সম্পাদক
নুরুল আলম, মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক
সম্পাদক লুৎফুর রহমান, আক্তার
হোসেন ভুইয়া মিন্টু, যোগাযোগ
বিষয়ক সম্পাদক আলতাফ
হোসেইন চৌধুরী জুয়েল, উপ
কোষাধ্যক্ষ শেখ মো. ইলিয়াস,
সহ সাংগঠনিক সম্পাদক জেবুল
হোসেন ফাহিম, খসরুজ্জামান,
আবু নোমান, কাউন্সিলর এবিএম
জিল্লুর রহমান উজ্জল, মাহফুজুল
করিম, সহ দপ্তর সম্পাদক
লোকমান আহমদ, সহ প্রচার
সম্পাদক মো. কয়সর চৌধুরী,
আব্দুর রকিব তুহিন, সহ প্রকাশনা
সম্পাদক এডভোকেট আব্দুস
সাদেক লিপন, সহ আইন বিষয়ক
সম্পাদক তারিক আহম্মেদ
সাদিক, এডভোকেট মুমিনুল
ইসলাম, এডভোকেট আব্দুল
ফাত্তাহ তোহেল, সহ মহিলা
বিষয়ক সম্পাদক মিনারা বেগম,
রেহেনা ফারুক, ফাতেমা জামান
রুজি, সহ যুব বিষয়ক সম্পাদক সৈয়দ
মিনহাজ উদ্দিন মূসা, সোহেল
মাহমুদ, সহ আপ্যায়ন সম্পাদক
সাজ্জাদ হোসেন, সহ ধর্ম বিষয়ক
সম্পাদক আব্দুস শুকুর, সহ স্বনির্ভর
সম্পাদক নাসিম আহম্মদ চৌধুরী,
সহ শ্রম বিষয়ক সম্পাদক আব্দুর
রহিম, সহ ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক
আবু সালেহ লোকমান, সহ
প্রশিক্ষণ বিষয়ক সম্পাদক মসরুর
চৌধুরী, সহ তথ্য ও গবেষণা
বিষয়ক সম্পাদক আমিনুর রহমান
খোকন, সহ অর্থনৈতিক বিষয়ক
সম্পাদক সোহেল বাসিত, সহ
প্রবাসী কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক
নুরুল মোমিন খোকন, সহ পরিবহণ
বিষয়ক সম্পাদক আমিরুজ্জামান
জোয়াহির, সহ মানবাধিকার
বিষয়ক সম্পাদক সেলিম আহম্মদ
রনি, সহ স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক
ডা. আব্দুল হক, সহ পরিবেশ
বিষয়ক সম্পাদক মঞ্জুরুল হাসান
মঞ্জু, সহ শিশু বিষয়ক সম্পাদক
মঈন উদ্দিন, সহ ত্রান ও পূর্ণবাসন
সম্পাদক আব্দুর রহিম মল্লিক, সহ
ক্ষুদ্র ঋণ বিষয়ক সম্পাদক সেলিম
আহমদ, সহ সমবায় সম্পাদক শরিফ
আহমদ মেহদী, সহ ক্রীড়া
সম্পাদক তানভীর রহমান বন্ধন,
সহ গণ শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক
আলী হায়দার মজনু, সহ স্থানীয়
সরকার বিষয়ক সম্পাদক সেলিম
রানা, সহ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প
বিষয়ক সম্পাদক খোকন ইসলাম,
সহ শিল্প বিষয়ক সম্পাদক নজির
হোসেন, সোয়াইব আহম্মদ
সোয়েব, সহ বাণিজ্য বিষয়ক
সম্পাদক আব্দুস সাত্তার আমিন,
সহ তাঁত বিষয়ক সম্পাদক শওকত
আলী, সহ সমাজ কল্যাণ বিষয়ক
সম্পাদক মফিজুর রহমান জিবেদ,
সহ স্বেচ্ছা বিষয়ক সম্পাদক
খালেদুর রশিদ ঝলক, সহ কর্ম
সংস্থান সম্পাদক নাজমূল
হোসেন রিপন, সহ যোগাযোগ
বিষয়ক সম্পাদক উজ্জল রঞ্জন
চন্দ্র, সহ সাংস্কৃতি বিষয়ক
সম্পাদক কয়েস আহমদ সাগর, সহ
কৃষি বিষয়ক সম্পাদক মাসুক
আহমদ, সহ পল্লী উন্নয়ণ বিষয়ক
সম্পাদক আব্দুস সবুর, সহ বিজ্ঞান
ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক
মোস্তফা কামাল ফরহাদ,
সম্মানিত সদস্য এম এ হক, মেয়র
আরিফুল হক চৌধুরী, খন্দকার
আব্দুল মুক্তাদির, ড. এনামূল হক
চৌধুরী, আব্দুর রাজ্জাক, ডা.
শাহরিয়ার হোসেন চৌধুরী,
আমিরুজ্জামান চৌধুরী দুলু,
এডভোকেট সালেহ আহমদ, হাজী
ফারুক আহমদ, তোফায়েল খান,
হিসাম আহমদ চৌধুরী, সিকন্দর
আলী, নজরুল ইসলাম মুনিম,
কোহিনুর ইয়াসনিম ঝর্ণা,
বদরুদ্দোজা বদর, এডভোকেট বদরুল
ইসলাম, আবুল হোসেন, এ জেড
আমিনুল হক তপন, নজিবুর রহমান
নজিব, আফতাবুর রহমান বকুল,
মোতাহির আলী মাখন, মুফতি
রায়হান উদ্দিন মুন্না, সেলিম
জালালাবাদী, আবু নসর বকুল,
আমিনুর রশিদ, আব্দুল মুকিত
জাহাঙ্গির, জিয়াউর রহমান
দিপন, শফিকুর রহমান টুটুল, সাইফুল
আলম শোয়েব, আব্দুস সামাদ
তোহেল, আব্দুল গফফার, নুরুল
মুত্তাকিন, জুয়েল আহমদ জুবেল,
আক্তার রশিদ চৌধুরী, মনসুর
আজাদ, মখলিছ খান, মানিক
খান, জসিম উদ্দিন বাদল, শহিদুল
হোসেন মামুন, শাব্বির আহমদ,
শাহ নেওয়াজ বখত তারেক, সৈয়দ
খিজির হোসেন, নোমান আহমদ,
শেখ কবির আহমদ, সিরাজ খান,
সৈয়দ ইমরান হোসেন, কাজী
নইমূল আলম, এড. এমাদ উদ্দিন,
জয়নাল আহমদ, মোস্তাক আহমদ,
আহমদ রেজা চৌধুরী, নাজমূল হক,
আব্দুস সোবহান, শেখ লোকমান
মিয়া, আলমগীর হোসেইন, বাবর
আহমদ, শফি আহমদ চৌধুরী, স্বপন
মিয়া, শফিক নুর, ইফতেখার রসূল
শিহাব, নুরুল ইসলাম লিমন, ফয়েজ
উদ্দিন মুরাদ, জাহাঙ্গির আলম,
নাজিম উদ্দিন, আব্দুল মোমিন,
আলী হোসেন মুক্তার, শাহেদ
আহমদ চমন, ইফতেখার আহমদ
সুহেল, আব্দুল কাদের মালেক,
জিয়া উদ্দিন চৌধুরী লিটন,
মখলিছুর রহমান, আরিফ হোসেন,
আবু সুফিয়ান, সৈয়দ আসাদ আহমদ
স্বপন, হেলাল আহমদ, মাসুদ রানা
হাওলাদার, একরাম হোসেন,
জাহাঙ্গির আলম বাবুল, আলী
আমজাদ, আনোয়ার হোসেন,
আব্দুর রহিম তালুকদার, পারভেজ
আহমদ, সোয়াইব আহমদ,
দিলোয়ার হোসেন রানা,
সাহেদুর রহমান, সেবুল আহমদ,
মুহিবুর রহমান শিপলু, আব্দুস
শহিদ, আহসানুজ্জামান শহিদ,
রিয়াদুল হাসান রুহেল, কামাল
হাসান জুয়েল, সুহেল মাহমুদ,
নাজমূল হক কামাল, আনহার
আহমদ, মোহাম্মদ সাহেদ, সালা
উদ্দিন, বাবু রাজিব কুমার দে,
মাহবুব আহমদ চৌধুরী।
বিএনপির নতুন গঠনতন্ত্র অনুযায়ী
সহ-সভাপতি পদমর্যাদায়
নিম্নোক্ত নেতৃবৃন্দকে মহানগর
বিএনপির উপদেষ্ঠা মন্ডলীর
সদস্য হিসেবে অন্তভূক্ত করা
হয়েছেঃ
উপদেষ্টামন্ডলী একেএম আহাদুস
সামাদ, প্রকৌশলী আশফাক
আহমদ, এড. নোমান মাহমুদ,
অধ্যাপক মকসুদ আলী, আব্দুর
রাজ্জাক চৌধুরী, আব্দুস সালাম
বাচ্চু, এড. আব্দুল মান্নান, বাবু
বির্মলেন্দু দে নান্টু, এডভোকেট
ফারুক চৌধুরী, এডভোকেট
আক্তার হোসেন খান, এডভোকেট
এসএম আউয়াল, সৈয়দ এহিয়া
হোসেন, আতিক খান, আলা
উদ্দিন আহমদ, আব্দুল খালিক
মৃণাল, দিলোয়ার হোসেন, বাবু
সমিরন পুরকায়স্থ, আব্দুল মালিক,
ডা. এম এ সালাম, সাহাবুদ্দিন
আহমদ, আনোয়ার হোসেন আনা
মিয়া, জিয়াউল মোস্তফা খুররম,
মজির উদ্দিন, আবুল হোসেন
হেনা, আহাদুন নুর তপন, শমসু
মিয়া, মতিউর রহমান মতি,
আলতাব মিয়া মেম্বার,
আমানুল্লাহ শাজা মিয়া, মকবুল
হোসেন মকু, কয়সর রশিদ চৌধুরী,
হাজী আলী আকবর ফকির, হাজী
নুর উদ্দিন নুর মিয়া, মকবুল
হোসেন, রিয়াজ উদ্দিন রানা,
আতাউর রহমান আতা, আলা
উদ্দিন বাদশা, এবিএম সাদেক
জুনেদ, হাজী ইসরাইল মিয়া,
সাইদুর রহমান বুদুরী, শরফরাজ
আহমদ চৌধুরী, সৈয়দ বাবুল
হোসেন, আলাউর রহমান লয়লু,
ইসমাইল আলী বাবু, আলী
আহম্মেদ দবির, আলা উদ্দিন,
আফতাবুর রহমান, হাজী সোয়েব
আহমদ, হুমায়ূন বখত কাইয়ূম, জহির
মোস্তফা তারেক।
বাংলাদেশে ফেসবুক ব্যবহারের নিয়ম ঘোষণা করল সরকার, না জানলে বিপদে পড়তে পারেন
দেশে প্রথমবারের মতো সামাজিক
যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারের নিয়ম-
কানুন ঘোষণা করলো সরকার।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে ‘সরকারি
প্রতিষ্ঠানে সামাজিক যোগাযোগ
মাধ্যম ব্যবহার নির্দেশিকা-২০১৬’
জারি করা হয়। ৬ পৃষ্ঠার নির্দেশিকায়
ফেসবুক ছাড়া আরও ১০টি সামাজিক
যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারের
বিস্তারিত গাইডলাইন প্রকাশ করেছে।
একই সাথে বছর শেষে মূল্যায়নের
ভিত্তিতে কার্যকর ব্যবহারকারীকে
স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়ে পুরস্কার বা
স্বীকৃতি দেওয়ার কথা বলা হয়েছে।
সরকারিভাবে প্রকাশ করা এসব
গাইডলাইন শুধুমাত্র সরকারি কর্মকর্তা-
কর্মচারীদের জন্য করা হয়েছে।
নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, কোনো
সম্প্রদায়ের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত
লাগতে পারে বা ধর্মনিরপেক্ষতার
নীতি পরিপন্থী কোনো কনটেন্ট
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশ
করা যাবে না। জনমনে অসন্তোষ বা
অপ্রীতিকর মনোভাব সৃষ্টি করতে পারে
এমন কনটেন্ট প্রকাশ করতে নিষেধ করা
হয়েছে এতে। এ ছাড়া বাংলাদেশে
বসবাসকারী ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী বা
সম্প্রদায়ের প্রতি বৈষম্যমূলক বা হেয়
প্রতিপন্নমূলক কনটেন্ট প্রকাশ করা
যাবে না। কোনো ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান
বা রাষ্ট্রকে হেয় প্রতিপন্ন করে এবং
লিঙ্গ বৈষম্য বা এ সংক্রান্ত
বিতর্কিত কোনো কনটেন্ট প্রকাশ করা
যাবে না বলে নির্দেশিকায় বলা
হয়েছে।
নির্দেশনা অনুযায়ী, দাপ্তরিক
যোগাযোগ ও মতবিনিময়, সমস্যা
পর্যালোচনা ও সমাধান, জনসচেতনতা ও
প্রচারণা, নাগরিকসেবা সহজ করা ও
উদ্ভাবন, সিদ্ধান্তগ্রহণ ও নীতি
নির্ধারণী প্রক্রিয়ায় জনগণের
অংশগ্রহণ, জনবান্ধব প্রশাসন ব্যবহার
নিশ্চিত করা এবং সেবাগ্রহীতার
অভিযোগ নিষ্পত্তিতে সরকারি
অফিসগুলো সামাজিক যোগাযোগ
মাধ্যম ব্যবহার করতে পারবে।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের
অ্যাকাউন্ট পরিচালনার নির্দেশনায়
বলা হয়, অ্যাকাউন্টে কোন ব্যক্তিগত
ছবি ব্যবহার করা যাবে না।
প্রতিষ্ঠানের কোন দায়িত্বপ্রাপ্ত
ব্যক্তি বা তিন থেকে পাঁচজনের একটি
মডারেটর দল থাকবে। সরকারের
কর্মচারীদের ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টকে
এই নির্দেশনার বাইরে রাখা হলেও
ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্ট পরিচালনায়
দায়িত্বশীল আচরণ ও অনুশাসন মেনে
চলতে নির্দেশনা এসেছে।
নির্দেশিকা অনুযায়ী, সরকারি
প্রতিষ্ঠানকে তিন মাসে একবার নিজ
দপ্তরের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম
ব্যবহারের অগ্রগতি ও কার্যকারিতা
পর্যালোচনা করতে হবে। বছর শেষে
মূল্যায়নের ভিত্তিতে কার্যকর
ব্যবহারকারীকে স্থানীয় ও জাতীয়
পর্যায়ে পুরস্কার বা স্বীকৃতির ব্যবস্থা
রাখা যেতে পারে। সেরা পোস্ট, সেরা
কমেন্ট, সেরা পেইজ, সেরা নাগরিক
সমস্য উপস্থাপক, সেরা সমাধান এবং
সেরা প্রচারকে বিবেচনায় নিয়ে
পুরস্কার দেওয়া যেতে পারে বলে
নির্দেশনায় বলা হয়েছে।
নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, পৃথিবীর
মোট জনসংখ্যার ৪২ শতাংশ ইন্টারনেট
ব্যবহার করে। এর মধ্যে ২৯ শতাংশ
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যুক্ত
আছেন। বাংলাদেশে ইন্টারনেট
ব্যবহারকারীদের ৮০ শতাংশ
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার
করেন। আর আট শতাধিক সরকারি
অফিসে দাপ্তরিক কাজে সামাজিক
যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যবহার হচ্ছে।
সরকারি প্রতিষ্ঠানে সামাজিক
যোগাযোগ মাধ্যমের কার্যকর ব্যবহার
নিশ্চিত, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম
ব্যবহারে সরকারি প্রতিষ্ঠান ও
কর্মচারীদের করণীয় ও বর্জনীয়
নির্ধারণ এবং সামাজিক যোগাযোগ
মাধ্যম ব্যবহারে নিরাপত্তা ও
গোপনীয়তা নিশ্চিত করতে নির্দেশনা
জারি করা হয়েছে।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের
অ্যাকাউন্ট পরিচালনার বিষয়ে বলা
হয়েছে, অ্যাকাউন্টে কোনো ব্যক্তিগত
ছবি ব্যবহার করা যাবে না।
প্রতিষ্ঠানের কোনো দায়িত্বপ্রাপ্ত
ব্যক্তি বা ৩ থেকে ৫ জনের একটি
মডারেটর দল থাকবে। সরকারের
কর্মচারীদের ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টকে
এই নির্দেশনার বাইরে রাখা হলেও
ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্ট পরিচালনায়
দায়িত্বশীল আচরণ ও অনুশাসন মেনে
চলতে নির্দেশনা এসেছে।
এ ছাড়া কনটেন্ট ও বন্ধু নির্বাচনে
সতর্কতা অবলম্বন এবং অপ্রয়োজনীয়
ট্যাগিং না করতেও সরকারি
কর্মচারীদের পরামর্শ দেয়া হয়েছে।
নির্দেশনা অনুযায়ী, কোনো
প্রতিষ্ঠানের পক্ষে মডারেটরকে
তাদের পেজ সপ্তাহে কমপক্ষে দুইবার
হালনাগাদ করতে হবে। জাতীয় ঐক্য ও
চেতনা পরিপন্থী কোনো কনটেন্ট
প্রকাশ করা যাবে না। সরকারি
প্রতিষ্ঠানকে তিন মাসে একবার নিজ
দফতরের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম
ব্যবহারের অগ্রগতি ও কার্যকারিতা
পর্যালোচনা করতে হবে, বছর শেষে
মূল্যায়নের ভিত্তিতে কার্যকর
ব্যবহারকারীকে স্থানীয় ও জাতীয়
পর্যায়ে পুরস্কার বা স্বীকৃতির ব্যবস্থা
রাখা যেতে পারে। সেরা পোস্ট, সেরা
কমেন্ট, সেরা পেজ, সেরা নাগরিক
সমস্যা উপস্থাপক, সেরা সমাধান এবং
সেরা প্রচারকে বিবেচনায় নিয়ে
পুরস্কার দেয়া যেতে পারে বলেও
নির্দেশনায় বলা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, ফেসবুক ছাড়াও আরো ১০টি
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম (ফেসবুক,
টুইটার, ইউটিউব, স্কাইপ, গুগ্ল্ প্লাস,
ইমো, ভাইবার, লিংক্ড্ইন, ইনস্টাগ্রাম,
পিন্টারেস্ট ও হোয়াট্স্অ্যাপ)কে এ
নির্দেশনার অন্তর্ভুক্ত করেছে
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। এর আগে গত ৪
নভেম্বর মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে
দায়িত্বশীল আচরণের আহ্বান জানিয়ে
নির্দেশনা জারি করে মন্ত্রিপরিষদ
বিভাগ। ওই নির্দেশনা অনুযায়ী, মাঠ
প্রশাসনের কর্মকর্তাদের নিজের
ফেইসবুক পাতায় ‘একান্ত ব্যক্তিগত’
কোন বিষয় প্রকাশে নিষেধজ্ঞা
রয়েছে
শুক্রবার, এপ্রিল ২১, ২০১৭
ফেঞ্চুগঞ্জ পুর্ব ফরিদপুর ও আদর্শ হাফিজিয়া মাদরাসা তালামীযের শপথ গ্রহন সম্পন্ন
২১ এপ্রিলঃ বাংলাদেশ আনজুমানে তালামীযে ইসলামিয়া ২ নং মাইজগাও ইউনিয়ন শাখার আওতাধীন পুর্ব ফরিদপুর আঞ্চলিক শাখা ও ফরিদপুর আদর্শ হাফিজিয়া মাদরাসার শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান শুক্তবার দুপুর ২ ঘটিকায় শাখার অস্থায়ী কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়।
এতে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন সংগঠনের ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা শাখার ভারপাপ্ত সাদারণ সম্পাদক শাহাজান ছাদি।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেললা তালামীযের সহ-প্রচার সম্পাদক হাফিজুল ইসলাম কুদ্দুছ, মাইজগাও ইউনিয়ন সভাপতি হাবিবুর রহমান মারুফ, অর্থ সম্পাদক আবু তাহেফ শিবলু,ফরিদপুর আদর্শ হাফিজিয়া মাদরাসার সভাপতি হাফিজ মনজুর আহমদ,পুর্ব ফরিদপুর আঞ্চলিক শাখার সহ সভাপতি রুম্মান আহমদ লিমন,বুলন আহমদ।
অনুষ্ঠানে শাখা সভাপতি মিযান আহমদ ও সঞ্চালনা করেন সাধারণ সম্পাদক হাফিজ জামিল আহমদ।আর বক্তব্য রাখেন পুর্ব ফরিদপুর শাখার সহ সাদারণ সম্পাদক লায়েক আহমদ,মাহিন আহমদ।
অনুষ্ঠানে শাখার সদস্যদের শপথ বাক্য পাঠ করানো হয়।
এতে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন সংগঠনের ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা শাখার ভারপাপ্ত সাদারণ সম্পাদক শাহাজান ছাদি।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেললা তালামীযের সহ-প্রচার সম্পাদক হাফিজুল ইসলাম কুদ্দুছ, মাইজগাও ইউনিয়ন সভাপতি হাবিবুর রহমান মারুফ, অর্থ সম্পাদক আবু তাহেফ শিবলু,ফরিদপুর আদর্শ হাফিজিয়া মাদরাসার সভাপতি হাফিজ মনজুর আহমদ,পুর্ব ফরিদপুর আঞ্চলিক শাখার সহ সভাপতি রুম্মান আহমদ লিমন,বুলন আহমদ।
অনুষ্ঠানে শাখা সভাপতি মিযান আহমদ ও সঞ্চালনা করেন সাধারণ সম্পাদক হাফিজ জামিল আহমদ।আর বক্তব্য রাখেন পুর্ব ফরিদপুর শাখার সহ সাদারণ সম্পাদক লায়েক আহমদ,মাহিন আহমদ।
অনুষ্ঠানে শাখার সদস্যদের শপথ বাক্য পাঠ করানো হয়।
বৃহস্পতিবার, এপ্রিল ২০, ২০১৭
ফেঞ্চুগঞ্জ পশ্চিম ফরিদপুর তালামীযের শপথ গ্রহন সম্পন্ন
২০ এপ্রিলঃ বাংলাদেশ আনজুমানে তালামীযে ইসলামিয়া ২ নং মাইজগাও ইউনিয়ন শাখার আওতাধীন পশ্চিম ফরিদপুর শাখার শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান বৃহঃবার বাদ আছর শাখার অস্থায়ী কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে শাখার সভাপতি
আবু তাহেফ শিবলুর সভাপতিত্বে সাদারণ সম্পাদক লিমন আহমদের সঞ্চালনায়।
এতে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন সংগঠনের ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা শাখার সহ প্রচার সম্পাদক হাফিজুল ইসলাম কুদ্দুস,বিশেষ অতিথির বক্তব রাখেন মাইজগাও ইউনিয়ন সভাপতি হাবিবুল ইসলাম মারুফ, আরও উপস্তিত ছিলেন পশ্চিম ফরিদপুর আঞ্চিক শাখার সহ সভাপতি জাবেল আহমদ, শরিফ আহমদ,সহ সাদারণ সম্পাদক উজ্জল আহমদ,নাছির আহমদ,নাইম আহমদ।পরে সদস্যদের শপথ বাক্য পাঠ করানো হয়।
মঙ্গলবার, এপ্রিল ১৮, ২০১৭
মোগলাবাজার -আনিলগনজ রোডের সিএনজি শ্রমিকদের পুর্ব গঠনার জের সংঘর্ষ
মোগলাবাজার -আনিলগনজ রোডের সিএনজি শ্রমিকদের পুর্ব গঠনার
বিচার নিষ্পত্তির মধ্য খানে কথা
কাটাকাটির জের ধরে আজ মংগলবার
বেলা বারটার দিকে ব্যাপক সংঘর্ষে জড়িয়ে
পড়ে উভয় পক্ষ। পরে জনপ্রতিনিধি ও
স্হানীয় মুরব্বিয়ানগনের মধ্যস্হতায়
সংঘর্ষ বন্দ হয়। প্রায় তিন ঘন্টাব্যাাপী
সংঘর্ষে উভয় পক্ষের
শতাধিক মানুষ আহত হয়।
আহতদের স্হানীয় ভাবে চিকিংসা
প্রদান গুরুতর আহতদের উসমানী
মেডিকেল হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। শ্রমিকদের এ ঘঠনায় মোগলাবাজার ও জালালপুর ইউনিয়নের একাংশের
জনসাধারণ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।
এতে ব্যাপক সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
বিচার নিষ্পত্তির মধ্য খানে কথা
কাটাকাটির জের ধরে আজ মংগলবার
বেলা বারটার দিকে ব্যাপক সংঘর্ষে জড়িয়ে
পড়ে উভয় পক্ষ। পরে জনপ্রতিনিধি ও
স্হানীয় মুরব্বিয়ানগনের মধ্যস্হতায়
সংঘর্ষ বন্দ হয়। প্রায় তিন ঘন্টাব্যাাপী
সংঘর্ষে উভয় পক্ষের
শতাধিক মানুষ আহত হয়।
আহতদের স্হানীয় ভাবে চিকিংসা
প্রদান গুরুতর আহতদের উসমানী
মেডিকেল হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। শ্রমিকদের এ ঘঠনায় মোগলাবাজার ও জালালপুর ইউনিয়নের একাংশের
জনসাধারণ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।
এতে ব্যাপক সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
ফেঞ্চুগঞ্জের চন্ডী প্রসাদ সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে ৩দিন ব্যাপী বৈশাখী শেষ হলো রবিবার। সবখানেই ছিল জমজমাট দর্শক সমাগম। দর্শনার্থীর ভিড়ে মেলা মাঠ ছিল সরগরম।
পয়লা বৈশাখের শুরুর দিনে দর্শকের মনে যতটা প্রাণোচ্ছ্বাস ছিল, বর্ষবরণ উৎসবের শেষ দিনে দর্শকের চোখেমুখে ততটাই ছিল মিলনমেলা ভাঙার বিরহ-বেদনা। আয়োজকদের চোখেমুখেও ছিল বিষাদ-ব্যথা।
ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা বর্ষবরণ উদযাপন পরিষদের কর্তৃক আয়োজিত বৈশাখী মেলা মাঠে রবিবার শেষ দিনে গিয়ে এমন চিত্রই দেখা গেছে। বৈশাখী মেলাকে ঘিরে ৩ দিন ধরে জমে উঠেছিল হাজারো প্রাণের মিলনমেলা। তবে শেষ দিনে মেলাজুড়ে ছিল বিদায় আর বিচ্ছেদের মলিন চিত্র। ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা বর্ষবরণ উদযাপন পরিষদ ৩বছর ধরে বর্ষবরণ উপলক্ষে এই মেলার আয়োজন করে আসছে।
এবারের বৈশাখী মেলায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, পুতুলনাচ ছাড়াও ছিল নীলফামারী থেকে আসা সাপুড়ে রবিউল ইসলামের বিষধর সাপ নিয়ে অনবদ্য খেলা দেখানোর পাশাপাশি জীবন্ত সাপের মাথা কেটে রক্ত পান করার শ্বাসরুদ্ধকর দৃশ্য।
এডওয়ার্ড পার্কের ওস্তাদ আলাউদ্দিন মঞ্চে প্রতিবছর সাপের খেলা দেখাতে নীলফামারীর গোড়গ্রাম থেকে আসেন সাপুড়ে রবিউল ইসলাম।
রবিউল ইসলাম বলেন, ‘টাকার জন্য সাপের খেলা দেখাতে আসি না। সাপ নিয়ে খেলা করা আমার নেশা। সাপ অবলা প্রাণী, একে হত্যা করাটা খুব কষ্টকর। কিন্তু কয়েক বছর ধরেই সাপের বিষ হজম করার সাধনা করছি। জ্যান্ত সাপের মাথা দাঁত দিয়ে কামড়িয়ে আলাদা করে রক্ত পান করছি। এটা ২৫ বছর ধরে সাপ নিয়ে সাধনার ফল। এতে দর্শক আনন্দ পায়, সেই আনন্দতেই সুখ খুঁজি।’
রবিউল ইসলাম বলেন, ‘টাকার জন্য সাপের খেলা দেখাতে আসি না। সাপ নিয়ে খেলা করা আমার নেশা। সাপ অবলা প্রাণী, একে হত্যা করাটা খুব কষ্টকর। কিন্তু কয়েক বছর ধরেই সাপের বিষ হজম করার সাধনা করছি। জ্যান্ত সাপের মাথা দাঁত দিয়ে কামড়িয়ে আলাদা করে রক্ত পান করছি। এটা ২৫ বছর ধরে সাপ নিয়ে সাধনার ফল। এতে দর্শক আনন্দ পায়, সেই আনন্দতেই সুখ খুঁজি।’
এ ছাড়া শেষ দিনে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে গান পরিবেশন করেন, বাউল শিল্পী রমেশ ঠাকুর,রত্না বাউল, জালালী সালমা ও জেসমিন খান প্রমুখ।
এসময় উপস্হিত ছিলেন ফেঞ্চুগঞ্জের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ।ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা বর্ষবরণ উদযাপন পরিষদের সভাপতি মাসার আহমদ শাহ্ বলেন, সংসদ সদস্য মাহমুদ উস সামাদ চৌধুরীর দিক নির্দেশনায় আমরা এত সুন্দর আয়োজন করতে পেরেছি। ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা পরিষদ, ফেঞ্চুগঞ্জ থানা, ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগ, ফেঞ্চুগঞ্জ প্রেস ক্লাব’র ও ফেঞ্চুগঞ্জ বাজারের ব্যবসায়ীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে আরো বলেন, ফেঞ্চুগঞ্জবাসীর সার্বিক সহযোগীতায় আমরা এত সুন্দর আয়োজন করে সফল হয়েছি।
সাধারণ-সম্পাদক জালাল আহমদ জনি বলেন, দল-মত,ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে আমরা উৎসব পালন করি।তিনি বৈশাখী উৎসবের উদারতা ও অসাম্প্রদায়িক চেতনাকে ধারণ করার জন্য তরুন প্রজন্ম ও রাজনৈতিক কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানান। যুগ্ন সাধারণ-সম্পাদক জাবেদুর রহমান ডেনেস বলেন, সামাজিক ও পারিবারিক জীবনে দেশপ্রেমে উদ্ধুদ্ধ হয়ে নিজ নিজ দায়িত্ব পালন করে দেশকে একটি সুখী সমৃদ্ধ দেশ হিসেবে বিশ্বের দরবারে প্রতিষ্ঠিত করতে সকলের প্রতি আহ্বান জানান।
শুক্রবার, এপ্রিল ১৪, ২০১৭
ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা তালামীযের পরিচিতি এ সপ্তাহে......... বদরুল ইসলাম বেলাল
পরিচিতি: পুরো নাম বদরুল ইসলাম বেলাল, গ্রাম পূর্ব ফরিদপুর (বড়বাড়ি)।
তিনি ৯০ দশকের একজন তুখোড় ছাত্রনেতা ছিলেন।
যদিও তিনি তালামীযে ইসলামিয়ার প্রতিষ্ঠাকালীন সময় থেকে এ সংগঠনের সাথে জড়িত রয়েছেন। তিনি ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা তালামীযের সাবেক সিনিয়র সভাপতি ছিলেন।
তার হাত ধরে ৯০ দশকের অনেক ইসলামী আন্দোলন সম্প্রসারিত হয়েছে।
২০০৪ সালে তিনি ততকালীন জামায়াতের আক্রমনের শিকার হন। সে সময় তিনি ভাগ্যজোরে প্রাণে বেচে যান। তখন তার পাশে এসে দাড়িয়েছিলেন সয়ং আল্লামা ফুলতলী ছাহেব কিবলা (রহ:)। [মারহাবা ]
বর্তমান : তালামীয শেষ করে তিনি গণমানুষের সংগঠন আনজুমানে আল ইসলাহ তে যোগদান করেন। তিনি বর্তমানে ফেঞ্চুগঞ্জ মাইজগাও ইউনিয়ন আল ইসলাহ র সভাপতিত্বে রয়েছেন। [ মারহাবা ]
আল-ইসলাহ ও তালামীযের নেতাকর্মীদের কাছে তাহার দীর্ঘায়ু কামনায় দোয়ার দরখাস্ত করছি।
আমিন..............
তিনি ৯০ দশকের একজন তুখোড় ছাত্রনেতা ছিলেন।
যদিও তিনি তালামীযে ইসলামিয়ার প্রতিষ্ঠাকালীন সময় থেকে এ সংগঠনের সাথে জড়িত রয়েছেন। তিনি ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা তালামীযের সাবেক সিনিয়র সভাপতি ছিলেন।
তার হাত ধরে ৯০ দশকের অনেক ইসলামী আন্দোলন সম্প্রসারিত হয়েছে।
২০০৪ সালে তিনি ততকালীন জামায়াতের আক্রমনের শিকার হন। সে সময় তিনি ভাগ্যজোরে প্রাণে বেচে যান। তখন তার পাশে এসে দাড়িয়েছিলেন সয়ং আল্লামা ফুলতলী ছাহেব কিবলা (রহ:)। [মারহাবা ]
বর্তমান : তালামীয শেষ করে তিনি গণমানুষের সংগঠন আনজুমানে আল ইসলাহ তে যোগদান করেন। তিনি বর্তমানে ফেঞ্চুগঞ্জ মাইজগাও ইউনিয়ন আল ইসলাহ র সভাপতিত্বে রয়েছেন। [ মারহাবা ]
আল-ইসলাহ ও তালামীযের নেতাকর্মীদের কাছে তাহার দীর্ঘায়ু কামনায় দোয়ার দরখাস্ত করছি।
আমিন..............
মঙ্গলবার, এপ্রিল ১১, ২০১৭
মানুষকে সঠিক পথ দেখানোর জন্য দ্বীনের খাদেম হিসেবে কাজ করতে হবে`- হযরত মাওলানা হুসাম উদ্দিন ফুলতলী
লা-মাযহাবিরা বিভ্রান্তি সৃস্টি করে ইসলামকে ধ্বংস করছে, দুনিয়ায় ফিতনার সৃস্টি করছে এবং জঙ্গি তৈরি করে সমাজ, রাষ্ট্র ও সংসারকে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃস্টি করছে। এমনি সময়ে মানুষকে সঠিক পথ দেখিয়ে ইসলামের সুশীতল এবং শ্বাসত সুন্দরের পথে নিয়ে আসার জন্য দ্বীনের একজন খাদেম হিসেবে কাজ করতে হবে। আঞ্জুমানে আল-ইসলাহ ইউকে সেন্ট্রাল কমিটি কর্তৃক আয়োজিত কাউন্সিল ও বার্ষিক সাধারন সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে আঞ্জুমানে আল-ইসলাহ বাংলাদেশ এর মোহতারাম সভাপতি হযরত মাওলানা হুসাম উদ্দিন চৌধুরী ফুলতলী এ কথাগুলো বলেন।
ইউকে আল-ইসলাহ সভাপতি মাওলানা হাফিজ আব্দুল জলিল সাহেবের সভাপতিত্বে কাউন্সিল ও সভা পরিচালনা করেন ইউকে আল ইসলাহ সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা হাসান উদ্দিন চৌধুরী ও মাওলানা কাদির আল হাসান।
মানচেস্টারে ইকবাল ব্যাংকুয়েটিং হলে আয়োজিত সভায় বক্তব্য রাখেন গোলাম মোস্তফা এমবিই, কাউন্সিলর আহমেদুল হক।
সম্মেলনে মাওলানা হাফিজ আব্দুল জলিল সাহেবকে সভাপতি এবং মাওলানা হাসান উদ্দিন চৌধুরীকে সাধারন সম্পাদক করে ২৯ সদস্য বিশিষ্ট ইউকে আল ইসলাহ কমিটি গঠিত হয়।
ইউকে আল-ইসলাহ সভাপতি মাওলানা হাফিজ আব্দুল জলিল সাহেবের সভাপতিত্বে কাউন্সিল ও সভা পরিচালনা করেন ইউকে আল ইসলাহ সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা হাসান উদ্দিন চৌধুরী ও মাওলানা কাদির আল হাসান।
মানচেস্টারে ইকবাল ব্যাংকুয়েটিং হলে আয়োজিত সভায় বক্তব্য রাখেন গোলাম মোস্তফা এমবিই, কাউন্সিলর আহমেদুল হক।
সম্মেলনে মাওলানা হাফিজ আব্দুল জলিল সাহেবকে সভাপতি এবং মাওলানা হাসান উদ্দিন চৌধুরীকে সাধারন সম্পাদক করে ২৯ সদস্য বিশিষ্ট ইউকে আল ইসলাহ কমিটি গঠিত হয়।
সোমবার, এপ্রিল ১০, ২০১৭
স্বপ্নভঙ্গ পাকিস্তানের, সাত নম্বরেই থাকছে টাইগাররা
স্পোর্টস ডেস্ক:
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে তিন
ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজের
প্রথমটিতে হেরে র্যাঙ্কিংয়ে
বাংলাদেশকে টপকানোর স্বপ্ন
ভেস্তে গেল পাকিস্তানের।
হাফিজ-সারফরাজদের এই হারের
ফলে ২০১৯ বিশ্বকাপে সরাসরি
জায়গা করে নেয়ার পথে আরও
এগিয়ে গেল টাইগাররা। অর্থাৎ
র্যাঙ্কিংয় টেবিলে সাত নম্বরেই
থাকছে টাইগাররা।
ক্যারিবীয়দের এ জয়ের মধ্যদিয়ে
নিশ্চিত হয়েছে, এ সিরিজে অন্তত
আইসিসি ওয়ানডে র্যাংকিংয়ে
পাকিস্তান বাংলাদেশকে টপকে
যেতে পারছে না। আইসিসি
র্যাংকিংয়ের সাত, আট ও নয়ের
পরিবর্তনের আশঙ্কা আছে এ
সিরিজে। তবে নবম স্থানে থাকা
ক্যারিবীয়রা প্রথম ম্যাচ জিতে
যাওয়ায় টিকে গেল বাংলাদেশের
সপ্তম স্থান।
বর্তমানে মাশরাফিদের রেটিং
পয়েন্ট ৯২, আর অষ্টম স্থানে থাকা
পাকিস্তানের ৮৯। সিরিজের
তিনটি ম্যাচই জিতলে
পাকিস্তানের রেটিং পয়েন্ট হয়ে
যেত বাংলাদেশের সমান। আর
ভগ্নাংশের ব্যবধানে সাতে উঠে
যেত তারা।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে তিন
ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজের
প্রথমটিতে হেরে র্যাঙ্কিংয়ে
বাংলাদেশকে টপকানোর স্বপ্ন
ভেস্তে গেল পাকিস্তানের।
হাফিজ-সারফরাজদের এই হারের
ফলে ২০১৯ বিশ্বকাপে সরাসরি
জায়গা করে নেয়ার পথে আরও
এগিয়ে গেল টাইগাররা। অর্থাৎ
র্যাঙ্কিংয় টেবিলে সাত নম্বরেই
থাকছে টাইগাররা।
ক্যারিবীয়দের এ জয়ের মধ্যদিয়ে
নিশ্চিত হয়েছে, এ সিরিজে অন্তত
আইসিসি ওয়ানডে র্যাংকিংয়ে
পাকিস্তান বাংলাদেশকে টপকে
যেতে পারছে না। আইসিসি
র্যাংকিংয়ের সাত, আট ও নয়ের
পরিবর্তনের আশঙ্কা আছে এ
সিরিজে। তবে নবম স্থানে থাকা
ক্যারিবীয়রা প্রথম ম্যাচ জিতে
যাওয়ায় টিকে গেল বাংলাদেশের
সপ্তম স্থান।
বর্তমানে মাশরাফিদের রেটিং
পয়েন্ট ৯২, আর অষ্টম স্থানে থাকা
পাকিস্তানের ৮৯। সিরিজের
তিনটি ম্যাচই জিতলে
পাকিস্তানের রেটিং পয়েন্ট হয়ে
যেত বাংলাদেশের সমান। আর
ভগ্নাংশের ব্যবধানে সাতে উঠে
যেত তারা।
“সন্ত্রাস ও উগ্রবাদ প্রতিরোধে ইসলাম” শীর্ষক তালামীযের জাতীয় সেমিনার অনুষ্ঠিত ‘সন্ত্রাস ও উগ্রবাদ দূর করতে শিক্ষা ব্যবস্থায় ইসলামের সুমহান আদর্শ সংযোজন করতে হবে’ -----মাওলানা হুছামুদ্দীন চৌধুরী ফুলতলী
“সন্ত্রাস ও উগ্রবাদ প্রতিরোধে ইসলাম” শীর্ষক তালামীযের জাতীয় সেমিনার অনুষ্ঠিত
‘সন্ত্রাস ও উগ্রবাদ দূর করতে শিক্ষা ব্যবস্থায় ইসলামের সুমহান আদর্শ সংযোজন করতে হবে’
-----মাওলানা হুছামুদ্দীন চৌধুরী ফুলতলী
বাংলাদেশ আনজুমানে আল ইসলাহর মুহতারাম কেন্দ্রীয় সভাপতি মাওলানা হুছামুদ্দীন চৌধুরী ফুলতলী বলেছেন- রাসূল (সা.) মানুষকে মনুষ্যত্বের সনদ দেওয়া এবং সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য এ পৃথিবীতে আগমন করেছিলেন। রাসূল (সা.) এর ওয়ারিশগণ এ মিশন চালিয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু নৈতিক অবক্ষয়ের কারণে প্রতিনিয়তই কিছু মানুষ ইসলামের মূল শিক্ষা থেকে দূরে সরে গিয়ে সন্ত্রাস ও উগ্রবাদী কর্মকান্ডে জড়িত হচ্ছে। তিনি বলেন, সন্ত্রাস ও উগ্রবাদ দূর করতে শিক্ষা ব্যবস্থায় ইসলামের সুমহান আদর্শ সংযোজন করার কোনো বিকল্প নেই। সুতরাং ধর্মীয় শিক্ষা সংকোচন করে উগ্রবাদ দমন করা সম্ভব নয়। তিনি আরো বলেন- সন্ত্রাস ও উগ্রবাদ সারা বিশ্বে সকল ধর্মের মানুষকে সমান ভাবে বিপথগামী করছে। এজন্য মানুষের মাঝে আজ পশুবৃত্তি বেড়ে চলছে। এর কারণ হিসেবে তিনি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের অপব্যবহার, ভেজাল ও হারাম খাদ্য, মানবিক তথা নৈতিক জ্ঞানের অভাবকে দায়ী করেন। সরকারের নিকট খারেজীদের মুখোশধারী লা-মাজহাবীদের কর্মকান্ড বন্ধের ও ভেজালমুক্ত খাদ্যের নিশ্চয়তা দানের আহবান জানান। তিনি তালামীযে ইসলামিয়ার নেতাকর্মীদের ধৈর্য্য, সততা ও নির্ভিকতার সাথে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সুমহান আদর্শ ও উন্নত চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যে বলিয়ান হয়ে ধর্ম, রাষ্ট্র ও সমাজের খেদমতে আত্মনিয়োগ করার আহবান জানিয়েছেন। গতকাল (৭ এপ্রিল, শুক্রবার) জাতীয় প্রেসক্লাব কনফারেন্স লাউঞ্জে অনুষ্ঠিত “সন্ত্রাস ও উগ্রবাদ প্রতিরোধে ইসলাম” শীর্ষক জাতীয় সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মাওলানা হুছামুদ্দীন চৌধুরী এ কথা বলেন।
তালামীযে ইসলামিয়ার কেন্দ্রীয় সভাপতি মুহাম্মদ ফখরুল ইসলামের সভাপতিত্বে, সাধারণ সম্পাদক রেদওয়ান আহমদ চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক মুহিবুর রহমান এবং প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আখতার হোসাইন জাহেদ এর যৌথ পরিচালনায় অনুষ্ঠিত সেমিনারে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন দৈনিক ইনকিলাবের নির্বাহী সম্পাদক মাওলানা কবি রূহুল আমীন খান, বাংলাদেশ আনজুমানে আল ইসলাহর যুগ্ম-মহাসচিব মাওলানা আহমদ হাসান চৌধুরী ফুলতলী, বাংলাদেশ আনজুমানে আল ইসলাহর সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ মাওলানা মইনুল ইসলাম পারভেজ, বাংলাদেশ আনজুমানে তালামীযে ইসলামিয়ার সাবেক সভাপতি হাফিয নজীর আহমদ হেলাল ও মাওলানা বেলাল আহমদ। এতে আরো বক্তব্য রাখেন- আনজুমানে আল ইসলাহর ঢাকা মহানগরের সহ সাধারণ সম্পাদক মাওলানা আনোয়ার হোসেন, মাওলানা মাহবুবুল্লাহ, প্রচার সম্পাদক ড. মাওলানা মুর্শেদ আলম সালেহী ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় তালামীযের সভাপতি মারজান আহমদ চৌধুরী।
তালামীযে ইসলামিয়ার কেন্দ্রীয় সহ সাধারণ সম্পাদক দুলাল আহমদের স্বাগত বক্তব্যের মাধ্যমে সূচিত অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন- সুপ্রিম কোর্টের সহকারী এটর্নি জেনারেল এড. আব্দুর রকীব মন্টু, আনজুমানে আল ইসলাহর ঢাকা মহানগরের সাংগঠনিক সম্পাদক সাইফুল ইসলাম, তালামীযের সাবেক প্রশিক্ষণ সম্পাদক মাওলানা শাহীদ আহমদ, তালামীযে ইসলামিয়ার কেন্দ্রীয় সহ-প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক হুমায়ুনুর রহমান লেখন, অর্থ সম্পাদক কাওছার আহমদ, সহ-অফিস সম্পাদক ওয়ালীউর রহমান সানী, প্রশিক্ষণ সম্পাদক মাসুম আহমদ, সহ-প্রশিক্ষণ সম্পাদক জায়েদ আহমদ চৌধুরী, শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক মুহিবুর রহমান আখতার, সহ-শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক লিয়াকত আলী তালুকদার, সহ-তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ওজিউর রহমান আসাদ, কেন্দ্রীয় সদস্য আব্দুল মুহিত রাসেল, হাফিজ ফারুক আহমদ, মোঃ মারুফ হোসাইন, তৌরিছ আলী, সাইফুর রহমান চৌধুরী শিপু, সাইফুর রহমান শুভ, রফিকুল ইসলাম তালুকদার, সিরাজুল ইসলাম,মাহবুবুর রহমান ফরহাদ, আব্দুল খালিক রুহিল শাহ, জাহেদুর রহমান, প্রমূখ।
‘সন্ত্রাস ও উগ্রবাদ দূর করতে শিক্ষা ব্যবস্থায় ইসলামের সুমহান আদর্শ সংযোজন করতে হবে’
-----মাওলানা হুছামুদ্দীন চৌধুরী ফুলতলী
বাংলাদেশ আনজুমানে আল ইসলাহর মুহতারাম কেন্দ্রীয় সভাপতি মাওলানা হুছামুদ্দীন চৌধুরী ফুলতলী বলেছেন- রাসূল (সা.) মানুষকে মনুষ্যত্বের সনদ দেওয়া এবং সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য এ পৃথিবীতে আগমন করেছিলেন। রাসূল (সা.) এর ওয়ারিশগণ এ মিশন চালিয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু নৈতিক অবক্ষয়ের কারণে প্রতিনিয়তই কিছু মানুষ ইসলামের মূল শিক্ষা থেকে দূরে সরে গিয়ে সন্ত্রাস ও উগ্রবাদী কর্মকান্ডে জড়িত হচ্ছে। তিনি বলেন, সন্ত্রাস ও উগ্রবাদ দূর করতে শিক্ষা ব্যবস্থায় ইসলামের সুমহান আদর্শ সংযোজন করার কোনো বিকল্প নেই। সুতরাং ধর্মীয় শিক্ষা সংকোচন করে উগ্রবাদ দমন করা সম্ভব নয়। তিনি আরো বলেন- সন্ত্রাস ও উগ্রবাদ সারা বিশ্বে সকল ধর্মের মানুষকে সমান ভাবে বিপথগামী করছে। এজন্য মানুষের মাঝে আজ পশুবৃত্তি বেড়ে চলছে। এর কারণ হিসেবে তিনি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের অপব্যবহার, ভেজাল ও হারাম খাদ্য, মানবিক তথা নৈতিক জ্ঞানের অভাবকে দায়ী করেন। সরকারের নিকট খারেজীদের মুখোশধারী লা-মাজহাবীদের কর্মকান্ড বন্ধের ও ভেজালমুক্ত খাদ্যের নিশ্চয়তা দানের আহবান জানান। তিনি তালামীযে ইসলামিয়ার নেতাকর্মীদের ধৈর্য্য, সততা ও নির্ভিকতার সাথে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সুমহান আদর্শ ও উন্নত চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যে বলিয়ান হয়ে ধর্ম, রাষ্ট্র ও সমাজের খেদমতে আত্মনিয়োগ করার আহবান জানিয়েছেন। গতকাল (৭ এপ্রিল, শুক্রবার) জাতীয় প্রেসক্লাব কনফারেন্স লাউঞ্জে অনুষ্ঠিত “সন্ত্রাস ও উগ্রবাদ প্রতিরোধে ইসলাম” শীর্ষক জাতীয় সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মাওলানা হুছামুদ্দীন চৌধুরী এ কথা বলেন।
তালামীযে ইসলামিয়ার কেন্দ্রীয় সভাপতি মুহাম্মদ ফখরুল ইসলামের সভাপতিত্বে, সাধারণ সম্পাদক রেদওয়ান আহমদ চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক মুহিবুর রহমান এবং প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আখতার হোসাইন জাহেদ এর যৌথ পরিচালনায় অনুষ্ঠিত সেমিনারে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন দৈনিক ইনকিলাবের নির্বাহী সম্পাদক মাওলানা কবি রূহুল আমীন খান, বাংলাদেশ আনজুমানে আল ইসলাহর যুগ্ম-মহাসচিব মাওলানা আহমদ হাসান চৌধুরী ফুলতলী, বাংলাদেশ আনজুমানে আল ইসলাহর সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ মাওলানা মইনুল ইসলাম পারভেজ, বাংলাদেশ আনজুমানে তালামীযে ইসলামিয়ার সাবেক সভাপতি হাফিয নজীর আহমদ হেলাল ও মাওলানা বেলাল আহমদ। এতে আরো বক্তব্য রাখেন- আনজুমানে আল ইসলাহর ঢাকা মহানগরের সহ সাধারণ সম্পাদক মাওলানা আনোয়ার হোসেন, মাওলানা মাহবুবুল্লাহ, প্রচার সম্পাদক ড. মাওলানা মুর্শেদ আলম সালেহী ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় তালামীযের সভাপতি মারজান আহমদ চৌধুরী।
তালামীযে ইসলামিয়ার কেন্দ্রীয় সহ সাধারণ সম্পাদক দুলাল আহমদের স্বাগত বক্তব্যের মাধ্যমে সূচিত অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন- সুপ্রিম কোর্টের সহকারী এটর্নি জেনারেল এড. আব্দুর রকীব মন্টু, আনজুমানে আল ইসলাহর ঢাকা মহানগরের সাংগঠনিক সম্পাদক সাইফুল ইসলাম, তালামীযের সাবেক প্রশিক্ষণ সম্পাদক মাওলানা শাহীদ আহমদ, তালামীযে ইসলামিয়ার কেন্দ্রীয় সহ-প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক হুমায়ুনুর রহমান লেখন, অর্থ সম্পাদক কাওছার আহমদ, সহ-অফিস সম্পাদক ওয়ালীউর রহমান সানী, প্রশিক্ষণ সম্পাদক মাসুম আহমদ, সহ-প্রশিক্ষণ সম্পাদক জায়েদ আহমদ চৌধুরী, শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক মুহিবুর রহমান আখতার, সহ-শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক লিয়াকত আলী তালুকদার, সহ-তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ওজিউর রহমান আসাদ, কেন্দ্রীয় সদস্য আব্দুল মুহিত রাসেল, হাফিজ ফারুক আহমদ, মোঃ মারুফ হোসাইন, তৌরিছ আলী, সাইফুর রহমান চৌধুরী শিপু, সাইফুর রহমান শুভ, রফিকুল ইসলাম তালুকদার, সিরাজুল ইসলাম,মাহবুবুর রহমান ফরহাদ, আব্দুল খালিক রুহিল শাহ, জাহেদুর রহমান, প্রমূখ।
রবিবার, এপ্রিল ০২, ২০১৭
মাইজগাও ইউনিয়ন তালামীযের সহ-অফিস সম্পাদক শরীফ আহমদ এর ভাইয়ের ইন্তেকালে মাইজগাঁও ইউনিয়ন তালামীযের শোক প্রকাশ
মাইজগাও ইউনিয়ন তালামীযের সহ-অফিস সম্পাদক শরীফ আহমদের বড় ভাই কয়েছ আহমদ গতকাল শনিবার রাত ৯:৪০ মিনিটের সময় ইন্তেকাল করেন।
মরহুমের জানাযার নামাজ অদ্য সকাল ১১ টায় সম্পন্ন হয়।
মরহুমের ইন্তেকালে মাইজগাও ইউনিয়ন তালামীযের নেতৃবৃন্দ গভীর শোক ও তাহার পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করেছেন।
শোক প্রকাশ করেছেন মাইজগাও ইউনিয়ন সভাপতি হাফিয হাবিবুর রহমান মারুফ, সহ সভাপতি কামরান আহমদ, সাধারণ সম্পাদক এনামুল হক ইমন,সাংগটনিক সম্পাদক আরিফ আহমদ,প্রচার সম্পাদক এপলু আহমদ,অর্থ সম্পাদক আবু তায়েফ শিবলু।
মরহুমের জানাযার নামাজ অদ্য সকাল ১১ টায় সম্পন্ন হয়।
মরহুমের ইন্তেকালে মাইজগাও ইউনিয়ন তালামীযের নেতৃবৃন্দ গভীর শোক ও তাহার পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করেছেন।
শোক প্রকাশ করেছেন মাইজগাও ইউনিয়ন সভাপতি হাফিয হাবিবুর রহমান মারুফ, সহ সভাপতি কামরান আহমদ, সাধারণ সম্পাদক এনামুল হক ইমন,সাংগটনিক সম্পাদক আরিফ আহমদ,প্রচার সম্পাদক এপলু আহমদ,অর্থ সম্পাদক আবু তায়েফ শিবলু।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)