কে হচ্ছেন জাতীয় দলের কোচ?
ম্যানেজার পদেও হতে পারে রদবদল
আপনারা কাকে চাচ্ছেন?
জাতীয় ফুটবল দলে কে হচ্ছেন নতুন কোচ
।
চলতি বছরে আন্তর্জাতিক শিডিউলে তেমন
ব্যস্ততা নেই। মার্চে হবে বঙ্গবন্ধু
আন্তর্জাতিক গোল্ডকাপ। ডিসেম্বরে সাফ
চ্যাম্পিয়নশিপ। এ ছাড়া বাফুফের টার্গেট
রয়েছে বেশ কয়েকটি প্রীতি ম্যাচ খেলার।
বাফুফের সব সময় পছন্দ বিদেশি কোচের।
আপাতত সেই চিন্তা করছে না। লোকালদের
হাতে দায়িত্ব তুলে দিতে চাচ্ছে।
নির্দিষ্ট করে কাউকে ঠিক না করলেও
শোনা যাচ্ছে মারুফুল হক, সাইফুল বারী
টিটু ও কামাল বাবুর নাম।
টিটু অবশ্য ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় শেখ
কামাল আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টে
চট্টগ্রাম আবাহনীর কোচ হচ্ছেন।
বাস্তবতার কারণে তার পক্ষে জাতীয়
দলের দায়িত্ব নেওয়া সম্ভব নয়। বাকি
থাকল মারুফ ও কামাল বাবু। মারুফের
প্রশিক্ষণে গেল সাফ চ্যাম্পিয়ন ও বঙ্গবন্ধু
গোল্ডকাপে জাতীয় দল চরম ব্যর্থতার
পরিচয় দিয়েছে। তা ছাড়া ঘরোয়া আসরেও
তিনি ছিলেন ফ্লপ। শক্তিশালী দল গড়ার
পরও শেখ রাসেলের পারফরম্যান্স ছিল
হতাশাজনক। তাই পেশাদার লিগে প্রথম
পর্বের শেষের দিকে মারুফকে সরিয়ে
দেওয়া হয়। প্রশ্ন উঠেছে, ব্যর্থ হওয়ার পরও
মারুফের নাম আলোচনায় আসবে কেন?
ক্যারিয়ারে বড় কোনো দলের কোচের
দায়িত্ব পালন করেননি কামাল বাবু। তবে
প্রতিবারই ঘরোয়া আসরে আলোচিত হচ্ছেন
তিনি। এবার তো রীতিমতো আলোড়ন
তুলেছেন। অচেনা-অজানা খেলোয়াড় নিয়ে
রহমতগঞ্জ লিগের প্রথম পর্বে অসাধারণ
পারফরম্যান্স প্রদর্শন করেছে। মনে হচ্ছিল
চ্যাম্পিয়ন ফাইট দেবে। দ্বিতীয় পর্বে
অবশ্য সেই ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে
পারেনি। গোল পার্থক্যে তারা শেষ
পর্যন্ত সপ্তম স্থান দখল করে। এ নিয়ে অবশ্য
নানা গুঞ্জন রয়েছে। ঘরোয়া আসরে
কামাল বাবু নিঃসন্দেহে সার্থক কোচ।
তবে জাতীয় দলের চাপটা নিতে পারবেন
কিনা, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। বড় দল
ছাড়া দেশের ফুটবল ইহিতাসে এ পর্যন্ত
জাতীয় দলের কোচ হতে পারেননি কেউ।
কামাল বাবু এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম ঘটাতে
পারেন কিনা দেখার বিষয়। আর জাতীয়
দলের এমন বিপর্যয়ে বাফুফে চাইলেও মারুফ
সাড়া দেবেন কি? তাহলে কে হচ্ছেন
জাতীয় দলের কোচ। আগামী সপ্তাহে
বাফুফের নির্বাহী কমিটির বৈঠক রয়েছে।
সেখানেই নাকি বিষয়টি চূড়ান্ত হবে।
কোচের নাম কেউ স্পষ্ট করে জানাচ্ছেন
না।
বাফুফে চাচ্ছে লোকাল কোচ। যদি না
পাওয়া যায়? এ ক্ষেত্রে ঘুরেফিরে আসছে
নেদারল্যান্ডসের লোডডিক ডি ক্রুইফের
নাম। তিনি আপৎকালীন কোচের দায়িত্ব
পেলে অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না।
কোচের পাশাপাশি ম্যানেজার নিয়ে
চলছে গুঞ্জন। সত্যজিত দাস রুপু এতদিন
দায়িত্বে থাকলেও শোনা যাচ্ছে আমিরুল
ইসলাম বাবুর নাম। জানা গেছে, বাফুফে
সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন চাচ্ছেন
ম্যানেজার পদে পরিবর্তন আনতে।
দেশের ফুটবলের অভিভাবক হিসেবে
জাতীয় দলকে আপাতত আপনারা কাদের
হাতে তুলে দিতে চাচ্ছেন??? আর আমাদের
কি কি অংশে পরিবর্তন আনা দরকার, কোন
কোন জায়গায় গুরুত্ব দিয়ে কাজ করলে
আউটপুট বেশি পাবো
ম্যানেজার পদেও হতে পারে রদবদল
আপনারা কাকে চাচ্ছেন?
জাতীয় ফুটবল দলে কে হচ্ছেন নতুন কোচ
।
চলতি বছরে আন্তর্জাতিক শিডিউলে তেমন
ব্যস্ততা নেই। মার্চে হবে বঙ্গবন্ধু
আন্তর্জাতিক গোল্ডকাপ। ডিসেম্বরে সাফ
চ্যাম্পিয়নশিপ। এ ছাড়া বাফুফের টার্গেট
রয়েছে বেশ কয়েকটি প্রীতি ম্যাচ খেলার।
বাফুফের সব সময় পছন্দ বিদেশি কোচের।
আপাতত সেই চিন্তা করছে না। লোকালদের
হাতে দায়িত্ব তুলে দিতে চাচ্ছে।
নির্দিষ্ট করে কাউকে ঠিক না করলেও
শোনা যাচ্ছে মারুফুল হক, সাইফুল বারী
টিটু ও কামাল বাবুর নাম।
টিটু অবশ্য ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় শেখ
কামাল আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টে
চট্টগ্রাম আবাহনীর কোচ হচ্ছেন।
বাস্তবতার কারণে তার পক্ষে জাতীয়
দলের দায়িত্ব নেওয়া সম্ভব নয়। বাকি
থাকল মারুফ ও কামাল বাবু। মারুফের
প্রশিক্ষণে গেল সাফ চ্যাম্পিয়ন ও বঙ্গবন্ধু
গোল্ডকাপে জাতীয় দল চরম ব্যর্থতার
পরিচয় দিয়েছে। তা ছাড়া ঘরোয়া আসরেও
তিনি ছিলেন ফ্লপ। শক্তিশালী দল গড়ার
পরও শেখ রাসেলের পারফরম্যান্স ছিল
হতাশাজনক। তাই পেশাদার লিগে প্রথম
পর্বের শেষের দিকে মারুফকে সরিয়ে
দেওয়া হয়। প্রশ্ন উঠেছে, ব্যর্থ হওয়ার পরও
মারুফের নাম আলোচনায় আসবে কেন?
ক্যারিয়ারে বড় কোনো দলের কোচের
দায়িত্ব পালন করেননি কামাল বাবু। তবে
প্রতিবারই ঘরোয়া আসরে আলোচিত হচ্ছেন
তিনি। এবার তো রীতিমতো আলোড়ন
তুলেছেন। অচেনা-অজানা খেলোয়াড় নিয়ে
রহমতগঞ্জ লিগের প্রথম পর্বে অসাধারণ
পারফরম্যান্স প্রদর্শন করেছে। মনে হচ্ছিল
চ্যাম্পিয়ন ফাইট দেবে। দ্বিতীয় পর্বে
অবশ্য সেই ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে
পারেনি। গোল পার্থক্যে তারা শেষ
পর্যন্ত সপ্তম স্থান দখল করে। এ নিয়ে অবশ্য
নানা গুঞ্জন রয়েছে। ঘরোয়া আসরে
কামাল বাবু নিঃসন্দেহে সার্থক কোচ।
তবে জাতীয় দলের চাপটা নিতে পারবেন
কিনা, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। বড় দল
ছাড়া দেশের ফুটবল ইহিতাসে এ পর্যন্ত
জাতীয় দলের কোচ হতে পারেননি কেউ।
কামাল বাবু এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম ঘটাতে
পারেন কিনা দেখার বিষয়। আর জাতীয়
দলের এমন বিপর্যয়ে বাফুফে চাইলেও মারুফ
সাড়া দেবেন কি? তাহলে কে হচ্ছেন
জাতীয় দলের কোচ। আগামী সপ্তাহে
বাফুফের নির্বাহী কমিটির বৈঠক রয়েছে।
সেখানেই নাকি বিষয়টি চূড়ান্ত হবে।
কোচের নাম কেউ স্পষ্ট করে জানাচ্ছেন
না।
বাফুফে চাচ্ছে লোকাল কোচ। যদি না
পাওয়া যায়? এ ক্ষেত্রে ঘুরেফিরে আসছে
নেদারল্যান্ডসের লোডডিক ডি ক্রুইফের
নাম। তিনি আপৎকালীন কোচের দায়িত্ব
পেলে অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না।
কোচের পাশাপাশি ম্যানেজার নিয়ে
চলছে গুঞ্জন। সত্যজিত দাস রুপু এতদিন
দায়িত্বে থাকলেও শোনা যাচ্ছে আমিরুল
ইসলাম বাবুর নাম। জানা গেছে, বাফুফে
সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন চাচ্ছেন
ম্যানেজার পদে পরিবর্তন আনতে।
দেশের ফুটবলের অভিভাবক হিসেবে
জাতীয় দলকে আপাতত আপনারা কাদের
হাতে তুলে দিতে চাচ্ছেন??? আর আমাদের
কি কি অংশে পরিবর্তন আনা দরকার, কোন
কোন জায়গায় গুরুত্ব দিয়ে কাজ করলে
আউটপুট বেশি পাবো
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন