সিলেটের ফেঞ্চুগঞ্জ
উপজেলার ৫টি ইউনিয়ন চলছে
অনির্বাচিত ও মেয়াদোত্তীর্ণ পরিষদ
দিয়ে
। উপজেলার ৩টি ইউনিয়নকে
ভেঙে ৫টি ইউনিয়ন করায় এ সমস্যা
দেখা দিয়েছে। নবগঠিত ইউনিয়ন দুটির
সীমানা সংক্রান্ত মামলা-মকদ্দমায়
আটকে আছে ৫টি ইউনিয়নের নির্বাচন।
নবগঠিত দুটি ইউনিয়ন পরিষদের
দায়িত্বে রয়েছেন সরকার মনোনীত
প্রশাসনের কর্মকর্তারা। অপর ৩টি
ইউনিয়নের নির্বাচিত পরিষদের
মেয়াদ শেষ হয়েছে প্রায় ১০ বছর আগে।
এ অবস্থায় স্থানীয় লোকজন নাগরিক
সেবা পেতে ইউনিয়ন পরিষদে গিয়ে
পদে পদে বিড়ম্বনার শিকার হচ্ছেন।
জানা যায়, জনসংখ্যা বৃদ্ধি ও
ভৌগলিক কারণে ২০১১ সালের ৭ এপ্রিল
এক গেজেট নোটিফিকেশনের মাধ্যমে
ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলায় ৩টি ইউনিয়নকে
৫টি ইউনিয়নে উন্নীত করা হয়।
উপজেলার মুহিদপুর, পাঠানচক, কটালপুর
কোনাপাড়া, কটালপুর পশ্চিমপাড়া,
কটালপুর উত্তরপাড়া, দীনপুর, আটঘর,
কটালপুর মাঝপাড়া, ইলাশপুর, ছালেহপুর,
গাজীপুর, খিলপাড়া, পূর্ব ইলাশপুর,
চাঁনপুর, নারায়ণপুর, নোয়াখাল ও
দনারাম গ্রাম নিয়ে ৪নং উত্তর
কুশিয়ারা ইউনিয়ন এবং মল্লিকপুর,
কুতুবপুর লামা গংগাপুর, সুলতানপুর,
গয়াসি, মানিকোনা পূর্বপাড়া,
মানিকোনা পশ্চিমপাড়া, ভেলকোনা,
সুড়িকান্দি, সাইলকান্দি গ্রাম নিয়ে
৫নং উত্তর ফেঞ্চুগঞ্জ ইউনিয়ন গঠন করা
হয়। গত পাঁচ বছর ধরে নবগঠিত দুটি
ইউনিয়নের কার্যক্রম চলছে উপজেলা
সদরে। নতুন সৃষ্টি হওয়া ইউনিয়নগুলোর
কার্যক্রমের শুরুতে তিন মাসের জন্য
অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসেবে সরকারি
কর্মকর্তাদের প্রশাসক হিসেবে
নিয়োগ করা হয়। ৪নং উত্তর কুশিয়ারা
ইউনিয়নের প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ
প্রদান করা হয় উপজেলা যুব উন্নয়ন
অফিসার সুব্রত কর ও ৫নং উত্তর
ফেঞ্চুগঞ্জ ইউনিয়নে নিয়োগ প্রদান
করা হয় তৎকালীন উপজেলা সহকারী
শিক্ষা অফিসার রফিজ মিঞাকে।
ইউনিয়ন পরিষদের কার্যক্রমের শুরুতেই
৪নং উত্তর কুশিয়ারা ইউনিয়নের
কার্যক্রম পরিচালনা হতো উপজেলা যুব
উন্নয়ন অফিসারের কার্যালয় ও ৫নং
উত্তর ফেঞ্চুগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের
কার্যক্রম পরিচালনা হতো ১নং
ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা ইউনিয়ন পরিষদের
হলরুম থেকে। গেজেট নোটিফিকেশনে
বর্ধিত ৫নং উত্তর ফেঞ্চুগঞ্জ ইউনিয়নে
উত্তর ইসলামপুর গ্রাম অন্তর্ভুক্ত না
হওয়ায় ওই গ্রামের বাসিন্দা জামাল
মিয়া ২০১১ সালের ২৯ নভেম্বর উচ্চ
আদালতে একটি রিট পিটিশন দাখিল
করেন, এরই পরিপ্রেক্ষিতে উচ্চ আদালত
২০১১ সালের ৭ এপ্রিলে প্রকাশিত ৫টি
ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত গেজেট
নোটিফিকেশনকে অবৈধ ঘোষণা করলে
বন্ধ হয়ে যায় ফেঞ্চুগঞ্জে ইউনিয়ন
পরিষদের নির্বাচন। নবগঠিত ইউনিয়ন
দুটির কার্যক্রম পরিচালনার
সুবিধার্থে দুটি ইউনিয়নে সচিব
নিয়োগ প্রদান করা হলেও নির্বাচন না
হওয়ায় প্রশাসকরা দায়িত্ব পালন করে
আসছেন। বর্তমানে উত্তর কুশিয়ারা
ইউনিয়ন পরিষদের প্রশাসক হিসেবে
দায়িত্ব পালন করছেন উপজেলা কৃষি
অফিসার চন্দন কুমার মহাপাত্র ও উত্তর
ফেঞ্চুগঞ্জ ইউনিয়নের প্রশাসকের
দায়িত্বে রয়েছেন উপজেলা
বিআরডিবি অফিসার মো. কামাল
আহমদ। ৫নং উত্তর ফেঞ্চুগঞ্জ
ইউনিয়নের কার্যক্রম ১নং ফেঞ্চুগঞ্জ
ইউনিয়ন পরিষদ হলরুম থেকে পরিচালনা
করলেও ৪নং উত্তর কুশিয়ারা
ইউনিয়নের কার্যক্রম চলছে উপজেলা
কৃষি কার্যালয় থেকে। উপজেলা সদরের
অস্থায়ী কার্যালয় থেকে ইউনিয়ন
দুটির কার্যক্রম পরিচালনা করায়
নাগরিকদের সেবা প্রত্যাশী
নাগরিকরা কুশিয়ারা নদী অতিক্রম
করেই সেবা গ্রহণ করতে হয়।
উপজেলার ৫টি ইউনিয়ন চলছে
অনির্বাচিত ও মেয়াদোত্তীর্ণ পরিষদ
দিয়ে
। উপজেলার ৩টি ইউনিয়নকে
ভেঙে ৫টি ইউনিয়ন করায় এ সমস্যা
দেখা দিয়েছে। নবগঠিত ইউনিয়ন দুটির
সীমানা সংক্রান্ত মামলা-মকদ্দমায়
আটকে আছে ৫টি ইউনিয়নের নির্বাচন।
নবগঠিত দুটি ইউনিয়ন পরিষদের
দায়িত্বে রয়েছেন সরকার মনোনীত
প্রশাসনের কর্মকর্তারা। অপর ৩টি
ইউনিয়নের নির্বাচিত পরিষদের
মেয়াদ শেষ হয়েছে প্রায় ১০ বছর আগে।
এ অবস্থায় স্থানীয় লোকজন নাগরিক
সেবা পেতে ইউনিয়ন পরিষদে গিয়ে
পদে পদে বিড়ম্বনার শিকার হচ্ছেন।
জানা যায়, জনসংখ্যা বৃদ্ধি ও
ভৌগলিক কারণে ২০১১ সালের ৭ এপ্রিল
এক গেজেট নোটিফিকেশনের মাধ্যমে
ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলায় ৩টি ইউনিয়নকে
৫টি ইউনিয়নে উন্নীত করা হয়।
উপজেলার মুহিদপুর, পাঠানচক, কটালপুর
কোনাপাড়া, কটালপুর পশ্চিমপাড়া,
কটালপুর উত্তরপাড়া, দীনপুর, আটঘর,
কটালপুর মাঝপাড়া, ইলাশপুর, ছালেহপুর,
গাজীপুর, খিলপাড়া, পূর্ব ইলাশপুর,
চাঁনপুর, নারায়ণপুর, নোয়াখাল ও
দনারাম গ্রাম নিয়ে ৪নং উত্তর
কুশিয়ারা ইউনিয়ন এবং মল্লিকপুর,
কুতুবপুর লামা গংগাপুর, সুলতানপুর,
গয়াসি, মানিকোনা পূর্বপাড়া,
মানিকোনা পশ্চিমপাড়া, ভেলকোনা,
সুড়িকান্দি, সাইলকান্দি গ্রাম নিয়ে
৫নং উত্তর ফেঞ্চুগঞ্জ ইউনিয়ন গঠন করা
হয়। গত পাঁচ বছর ধরে নবগঠিত দুটি
ইউনিয়নের কার্যক্রম চলছে উপজেলা
সদরে। নতুন সৃষ্টি হওয়া ইউনিয়নগুলোর
কার্যক্রমের শুরুতে তিন মাসের জন্য
অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসেবে সরকারি
কর্মকর্তাদের প্রশাসক হিসেবে
নিয়োগ করা হয়। ৪নং উত্তর কুশিয়ারা
ইউনিয়নের প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ
প্রদান করা হয় উপজেলা যুব উন্নয়ন
অফিসার সুব্রত কর ও ৫নং উত্তর
ফেঞ্চুগঞ্জ ইউনিয়নে নিয়োগ প্রদান
করা হয় তৎকালীন উপজেলা সহকারী
শিক্ষা অফিসার রফিজ মিঞাকে।
ইউনিয়ন পরিষদের কার্যক্রমের শুরুতেই
৪নং উত্তর কুশিয়ারা ইউনিয়নের
কার্যক্রম পরিচালনা হতো উপজেলা যুব
উন্নয়ন অফিসারের কার্যালয় ও ৫নং
উত্তর ফেঞ্চুগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের
কার্যক্রম পরিচালনা হতো ১নং
ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা ইউনিয়ন পরিষদের
হলরুম থেকে। গেজেট নোটিফিকেশনে
বর্ধিত ৫নং উত্তর ফেঞ্চুগঞ্জ ইউনিয়নে
উত্তর ইসলামপুর গ্রাম অন্তর্ভুক্ত না
হওয়ায় ওই গ্রামের বাসিন্দা জামাল
মিয়া ২০১১ সালের ২৯ নভেম্বর উচ্চ
আদালতে একটি রিট পিটিশন দাখিল
করেন, এরই পরিপ্রেক্ষিতে উচ্চ আদালত
২০১১ সালের ৭ এপ্রিলে প্রকাশিত ৫টি
ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত গেজেট
নোটিফিকেশনকে অবৈধ ঘোষণা করলে
বন্ধ হয়ে যায় ফেঞ্চুগঞ্জে ইউনিয়ন
পরিষদের নির্বাচন। নবগঠিত ইউনিয়ন
দুটির কার্যক্রম পরিচালনার
সুবিধার্থে দুটি ইউনিয়নে সচিব
নিয়োগ প্রদান করা হলেও নির্বাচন না
হওয়ায় প্রশাসকরা দায়িত্ব পালন করে
আসছেন। বর্তমানে উত্তর কুশিয়ারা
ইউনিয়ন পরিষদের প্রশাসক হিসেবে
দায়িত্ব পালন করছেন উপজেলা কৃষি
অফিসার চন্দন কুমার মহাপাত্র ও উত্তর
ফেঞ্চুগঞ্জ ইউনিয়নের প্রশাসকের
দায়িত্বে রয়েছেন উপজেলা
বিআরডিবি অফিসার মো. কামাল
আহমদ। ৫নং উত্তর ফেঞ্চুগঞ্জ
ইউনিয়নের কার্যক্রম ১নং ফেঞ্চুগঞ্জ
ইউনিয়ন পরিষদ হলরুম থেকে পরিচালনা
করলেও ৪নং উত্তর কুশিয়ারা
ইউনিয়নের কার্যক্রম চলছে উপজেলা
কৃষি কার্যালয় থেকে। উপজেলা সদরের
অস্থায়ী কার্যালয় থেকে ইউনিয়ন
দুটির কার্যক্রম পরিচালনা করায়
নাগরিকদের সেবা প্রত্যাশী
নাগরিকরা কুশিয়ারা নদী অতিক্রম
করেই সেবা গ্রহণ করতে হয়।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন