ফেঞ্চুগঞ্জে
কুশিয়ারা নদীর ভাঙ্গনে ফেঞ্চুগঞ্জ-
মানিকগঞ্জ সড়কের একটি অংশ
নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। গুরুত্বপূর্ণ
এই সড়ক দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে প্রতিদিন
যানবাহন চলাচল করলেও প্রশাসন
ভাঙনরোধে কার্যকর কোন ব্যবস্থা
গ্রহণ না-করায় যে কোন মুহূর্তে
বিচ্ছিন্ন হয়ে যেতে পারে ফেঞ্চুগঞ্জ-
মানিকগঞ্জ যোগাযোগের একমাত্র
মাধ্যম সড়কটি।
স্থানীয় লোকজনের সাথে কথা বলে
জানা যায়- গত নভেম্বর থেকে নদীর
তীরবর্তী ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলার লামা
গংগাপুর, উজান গংগাপুর, গয়াসি,
ভেলকোনা, সুলতানপুর মানিকোনা
নদীর তীরবর্তী এলাকায় ভাঙন দেখা
দেয়।
ক্ষতিগ্রস্ত এলাকার বাসিন্দারা
নদীভাঙনের বিষয়টি স্থানীয় সংসদ
সদস্য মাহমুদ-উস-সামাদ চৌধুরীর
দৃষ্টিগোচর করলে গত ডিসেম্বরে
নদীভাঙন রোধে পানি উন্নয়ন বোর্ডের
একটি জরিপদল ভাঙন এলাকায়
জরিপকাজ পরিচালনা করে চলে যায়।
ভাঙন রোধে প্রশাসন কার্যকর কোন
ব্যবস্থা গ্রহণ না-করায় নদীভাঙন
অব্যাহত রয়েছে। নতুন করে ভাঙন দেখা
দিয়েছে ফেঞ্চুগঞ্জ-মানিকগঞ্জ
সড়কে। নদীর তীরবর্তী গুরুত্বপূর্ণ এই
সড়কের গংগাপুর এলাকায় সড়কের
সিংহভাগ ইতিমধ্যে নদীগর্ভে বিলীন
হয়ে গেছে। সড়কের অবশিষ্ট অংশ
দিয়ে প্রতিদিন ঝুঁকি নিয়ে
যাত্রীবাহী যানবাহনসহ ভারী
মালামালবাহী পরিবহণ চলাচল করছে।
জরুরি ভিত্তিতে সড়কের ভাঙন রোধে
ব্যবস্থা গ্রহণ না-করলে বন্ধ হয়ে যেতে
পারে গোলাপগঞ্জ-ফেঞ্চুগঞ্জ-
মানিকগঞ্জ সড়কটি।
গোলাপগঞ্জ-ফেঞ্চুগঞ্জ-মানিকগঞ্জ
সড়কে চলাচলকারী সিএনজি
অটোরিকশাচালক সেলিম মিয়া বলেন-
“এই সড়ক দিয়ে প্রতিদিন
গোলাপগঞ্জের শত শত যাত্রীরা
চলাচল করে থাকেন। সড়কের অবশিষ্ট
অংশ নদীগর্ভে চলে গেলে এই সড়ক
দিয়ে সব ধরনের যানবাহন চলাচল বন্ধ
হয়ে যাবে।”
মানিককোনা গ্রামের বাসিন্দা
খালেদ আহমেদ ক্ষোভ প্রকাশ করে
বলেন- “পিচ করা রাস্তার কাজের এখনও
একমাস হয়নি। এর মধ্যে রাস্তাটির
অর্ধেক নদীতে ভেঙে পড়েছে। আমরা
বার বার প্রশাসনে আবেদন নিবেদন
করার পরও রাস্তাটি রক্ষায় কোন
ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে না।
যোগাযোগব্যবস্থা বন্ধ হয়ে গেলে
মানুষের দুর্ভোগের শেষ থাকবেনা।”
পড়ুন ফেঞ্চুগঞ্জে কুশিয়ারা নদীর
ভাঙ্গনে ঝুঁকিতে হাটবাজারসহ
একাধিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
উত্তর ফেঞ্চুগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের
প্রশাসক মো. কামাল হোসেন বলেন-
“আমার ইউনিয়নের একমাত্র সড়কটি
নদীভাঙনের কবলে পড়েছে। বিষয়টি
উপজেলা পরিষদ ও প্রশাসনের
সংশ্লিষ্টদের অবহিত করা হয়েছে।”
এ বিষয়ে ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা
নির্বাহী অফিসার হুরে জান্নাত
বলেন- “নদীভাঙন রোধে প্রয়োজনীয়
ব্যবস্থা গ্রহণ করতে আমরা ঊর্ধ্বতন
কর্তৃপক্ষের কাছে লিখিত প্রতিবেদন
পাঠিয়েছি।”
কুশিয়ারা নদীর ভাঙ্গনে ফেঞ্চুগঞ্জ-
মানিকগঞ্জ সড়কের একটি অংশ
নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। গুরুত্বপূর্ণ
এই সড়ক দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে প্রতিদিন
যানবাহন চলাচল করলেও প্রশাসন
ভাঙনরোধে কার্যকর কোন ব্যবস্থা
গ্রহণ না-করায় যে কোন মুহূর্তে
বিচ্ছিন্ন হয়ে যেতে পারে ফেঞ্চুগঞ্জ-
মানিকগঞ্জ যোগাযোগের একমাত্র
মাধ্যম সড়কটি।
স্থানীয় লোকজনের সাথে কথা বলে
জানা যায়- গত নভেম্বর থেকে নদীর
তীরবর্তী ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলার লামা
গংগাপুর, উজান গংগাপুর, গয়াসি,
ভেলকোনা, সুলতানপুর মানিকোনা
নদীর তীরবর্তী এলাকায় ভাঙন দেখা
দেয়।
ক্ষতিগ্রস্ত এলাকার বাসিন্দারা
নদীভাঙনের বিষয়টি স্থানীয় সংসদ
সদস্য মাহমুদ-উস-সামাদ চৌধুরীর
দৃষ্টিগোচর করলে গত ডিসেম্বরে
নদীভাঙন রোধে পানি উন্নয়ন বোর্ডের
একটি জরিপদল ভাঙন এলাকায়
জরিপকাজ পরিচালনা করে চলে যায়।
ভাঙন রোধে প্রশাসন কার্যকর কোন
ব্যবস্থা গ্রহণ না-করায় নদীভাঙন
অব্যাহত রয়েছে। নতুন করে ভাঙন দেখা
দিয়েছে ফেঞ্চুগঞ্জ-মানিকগঞ্জ
সড়কে। নদীর তীরবর্তী গুরুত্বপূর্ণ এই
সড়কের গংগাপুর এলাকায় সড়কের
সিংহভাগ ইতিমধ্যে নদীগর্ভে বিলীন
হয়ে গেছে। সড়কের অবশিষ্ট অংশ
দিয়ে প্রতিদিন ঝুঁকি নিয়ে
যাত্রীবাহী যানবাহনসহ ভারী
মালামালবাহী পরিবহণ চলাচল করছে।
জরুরি ভিত্তিতে সড়কের ভাঙন রোধে
ব্যবস্থা গ্রহণ না-করলে বন্ধ হয়ে যেতে
পারে গোলাপগঞ্জ-ফেঞ্চুগঞ্জ-
মানিকগঞ্জ সড়কটি।
গোলাপগঞ্জ-ফেঞ্চুগঞ্জ-মানিকগঞ্জ
সড়কে চলাচলকারী সিএনজি
অটোরিকশাচালক সেলিম মিয়া বলেন-
“এই সড়ক দিয়ে প্রতিদিন
গোলাপগঞ্জের শত শত যাত্রীরা
চলাচল করে থাকেন। সড়কের অবশিষ্ট
অংশ নদীগর্ভে চলে গেলে এই সড়ক
দিয়ে সব ধরনের যানবাহন চলাচল বন্ধ
হয়ে যাবে।”
মানিককোনা গ্রামের বাসিন্দা
খালেদ আহমেদ ক্ষোভ প্রকাশ করে
বলেন- “পিচ করা রাস্তার কাজের এখনও
একমাস হয়নি। এর মধ্যে রাস্তাটির
অর্ধেক নদীতে ভেঙে পড়েছে। আমরা
বার বার প্রশাসনে আবেদন নিবেদন
করার পরও রাস্তাটি রক্ষায় কোন
ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে না।
যোগাযোগব্যবস্থা বন্ধ হয়ে গেলে
মানুষের দুর্ভোগের শেষ থাকবেনা।”
পড়ুন ফেঞ্চুগঞ্জে কুশিয়ারা নদীর
ভাঙ্গনে ঝুঁকিতে হাটবাজারসহ
একাধিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
উত্তর ফেঞ্চুগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের
প্রশাসক মো. কামাল হোসেন বলেন-
“আমার ইউনিয়নের একমাত্র সড়কটি
নদীভাঙনের কবলে পড়েছে। বিষয়টি
উপজেলা পরিষদ ও প্রশাসনের
সংশ্লিষ্টদের অবহিত করা হয়েছে।”
এ বিষয়ে ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা
নির্বাহী অফিসার হুরে জান্নাত
বলেন- “নদীভাঙন রোধে প্রয়োজনীয়
ব্যবস্থা গ্রহণ করতে আমরা ঊর্ধ্বতন
কর্তৃপক্ষের কাছে লিখিত প্রতিবেদন
পাঠিয়েছি।”
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন