ফেঞ্চুগঞ্জে
কুশিয়ারা নদীতীরে জেগে উঠা
ভেলকুনা চর এখন সংঘবদ্ধ চক্রের দখলে।
প্রভাবশালীরা অবাধে চর থেকে বালু
উত্তোলন করছেন।
ড্রেজার ও সনাতন পদ্ধতিতে বালু
তোলার কারণে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে
আশপাশের জমি ও নদী তীর। অনেক
স্থানে সৃষ্টি হয়েছে বড় বড় গর্তের।
ফলে বর্ষা মৌসুমে নদী তীর ভাঙ্গনের
আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা।
সরেজমিনে দেখা যায়, স্থানীয়
ভেলকুনা চর থেকে বালু উত্তোলনের পর
ইঞ্জিন চালিত নৌকায় করে নিয়ে
যাওয়া হচ্ছে। দিনের বেলায় কম দেখা
গেলেও মূলত মধ্য রাত থেকে ভোর
পর্যন্তই চলে বালু উত্তোলনের কাজ।
পরে তা বিক্রি করা নৌকা প্রতি ৮০০
থেকে ১০০০ টাকা দরে বিক্রি করা
হচ্ছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয়রা
জানান, প্রভাবশালী মেদু মিয়া, ফজলু
মিয়া, জাহেদুল ইসলাম ও আজাদ
মিয়াসহ কয়েকজনের যোগসাজশে চরের
বালু উত্তোলন করা হচ্ছে। কেউ ভয়ে
তাদের বিরুদ্ধে মুখ খুলছেন না।
এ ব্যাপারে ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা
নির্বাহী অফিসার হুরে জান্নাত
বলেন, বিষয়টি তিনি শুনেছেন। ব্যবস্থা
নিতে সহকারী কমিশনার (ভূমি) এসি
ল্যান্ডকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
কুশিয়ারা নদীতীরে জেগে উঠা
ভেলকুনা চর এখন সংঘবদ্ধ চক্রের দখলে।
প্রভাবশালীরা অবাধে চর থেকে বালু
উত্তোলন করছেন।
ড্রেজার ও সনাতন পদ্ধতিতে বালু
তোলার কারণে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে
আশপাশের জমি ও নদী তীর। অনেক
স্থানে সৃষ্টি হয়েছে বড় বড় গর্তের।
ফলে বর্ষা মৌসুমে নদী তীর ভাঙ্গনের
আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা।
সরেজমিনে দেখা যায়, স্থানীয়
ভেলকুনা চর থেকে বালু উত্তোলনের পর
ইঞ্জিন চালিত নৌকায় করে নিয়ে
যাওয়া হচ্ছে। দিনের বেলায় কম দেখা
গেলেও মূলত মধ্য রাত থেকে ভোর
পর্যন্তই চলে বালু উত্তোলনের কাজ।
পরে তা বিক্রি করা নৌকা প্রতি ৮০০
থেকে ১০০০ টাকা দরে বিক্রি করা
হচ্ছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয়রা
জানান, প্রভাবশালী মেদু মিয়া, ফজলু
মিয়া, জাহেদুল ইসলাম ও আজাদ
মিয়াসহ কয়েকজনের যোগসাজশে চরের
বালু উত্তোলন করা হচ্ছে। কেউ ভয়ে
তাদের বিরুদ্ধে মুখ খুলছেন না।
এ ব্যাপারে ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা
নির্বাহী অফিসার হুরে জান্নাত
বলেন, বিষয়টি তিনি শুনেছেন। ব্যবস্থা
নিতে সহকারী কমিশনার (ভূমি) এসি
ল্যান্ডকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন