ফেঞ্চুগঞ্জ পতিদিন ডেস্ক:
আমবয়ানের মাধ্যমে তুরাগ নদীর তীরে
টঙ্গীতে শুরু হয়েছে বিশ্ব ইজতেমার
প্রথম পর্ব। দেশ-বিদেশ থেকে হাজারো
মুসল্লি এই ইজতেমায় অংশ নিয়েছেন।
শুক্রবার (১৩ জানুয়ারি) ফজরের
নামাজের পর হজ্জের
পর বিশ্ব মুসলিমের
বৃহৎ জমায়েত শুরু হয়। এছাড়া আজ শুক্রবার
ইজতেমা ময়দানে জুমার নামাজ হবে।
নামাজের আগে হেদায়েতি বয়ান করা
হবে।
আগামী রোববার জোহরের নামাজের
আগে আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে
শেষ হবে প্রথম পর্ব। চার দিন পর ২০
জানুয়ারি থেকে শুরু হবে দ্বিতীয় পর্ব।
২২ জানুয়ারি আখেরি মোনাজাতের মধ্য
দিয়ে ওই পর্ব শেষ হবে।
ইজতেমা উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি আবদুল
হামিদ, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া
বাণী দিয়েছেন।
ইজতেমা এলাকায় পাঁচ স্তরের
নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
এবারই প্রথম ইজতেমার চারদিক এবং
বাইরে সিসি ক্যামেরার আওতায় আনা
হয়েছে।
তুরাগ তীরে ১৬০ একর জায়গাজুড়ে চট ও
নাইলনের কাপড় দিয়ে সুবিশাল
প্যান্ডেল তৈরি করা হয়েছে। বিদেশি
মেহমানদের জন্য ময়দানের উত্তর-পশ্চিম
কোণে টিনের ছাউনি দিয়ে বিশেষ
পদ্ধতিতে থাকা-খাওয়াসহ সব ধরনের
ব্যবস্থা করা হয়েছে। বিভিন্ন দেশ
থেকে আসা মুসল্লিরা ইতিমধ্যে
ময়দানের বিদেশি নিবাসে অবস্থান
নিতে শুরু করেছেন। তবে কতজন বিদেশি
মুসল্লি মেহমানখানায় এসে পৌঁছেছেন
সেই পরিসংখ্যান গতকাল সন্ধ্যা পর্যন্ত
কেউ বলতে পারেননি।
ইজতেমাস্থলে যাতায়াতের সুবিধার্থে
সড়ক ও জনপথের রাস্তাগুলো সংস্কার
এবং ফুট ওভারব্রিজগুলো চলাচলের
উপযোগী করা হয়েছে। মুসল্লিদের
যাতায়াতের জন্য সেনাবাহিনীর
ইঞ্জিনিয়ারিং কোরের সদস্যরা তুরাগ
নদের ওপর সাতটি ভাসমান পন্টুন সেতু
নির্মাণ করেছেন।
মুসল্লিদের ওজু, গোসল ও খাবারের জন্য
জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর ও টঙ্গী
পৌরসভার উদ্যোগে প্রতি ঘণ্টায় প্রায়
তিন কোটি ৫৫ লাখ গ্যালন সুপেয় পানি
সরবরাহের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
টঙ্গী ৫০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালের
মেডিক্যাল অফিসার ডা. পারভেজ
জানান, মুসল্লিদের চিকিৎসাসেবা
প্রদানে প্রথম পর্বে ব্যাপক প্রস্তুতি
হাতে নেওয়া হয়েছে। ৫০ শয্যাবিশিষ্ট
সরকারি হাসপাতালটিকে ইজতেমার
জন্য অস্থায়ীভাবে ১০০ শয্যায় উন্নীত
করা হয়েছে। স্বাস্থ্যসেবা নিয়ন্ত্রণ
কক্ষ, হৃদরোগ ইউনিট, বক্ষব্যাধি/অ্যাজমা
ইউনিট, ট্রমা (অর্থোপেডিক) ইউনিট,
বার্ন ইউনিট, স্যানিটেশন টিম এবং ১৪টি
অ্যাম্বুল্যান্সের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
এ ছাড়া চক্ষু, মেডিসিন, সার্জারিসহ
বিভিন্ন বিভাগের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক
পালাক্রমে চিকিৎসাসেবা দেবেন।
মুসল্লিরা ইতিমধ্যে ময়দানে স্ব-স্ব
খিত্তায় এসে অবস্থান নিচ্ছেন। দেশের
৬৪টি জেলার মধ্যে ৩২টির মুসল্লিরা এ
বছর দুই দফায় ইজতেমায় অংশ নেবেন।
প্রথম পর্বে ১৬ জেলা এবং দ্বিতীয় পর্বে
বাকি ১৬ জেলার মুসল্লিরা ইজতেমায়
অংশগ্রহণ করবেন।
আমবয়ানের মাধ্যমে তুরাগ নদীর তীরে
টঙ্গীতে শুরু হয়েছে বিশ্ব ইজতেমার
প্রথম পর্ব। দেশ-বিদেশ থেকে হাজারো
মুসল্লি এই ইজতেমায় অংশ নিয়েছেন।
শুক্রবার (১৩ জানুয়ারি) ফজরের
নামাজের পর হজ্জের
পর বিশ্ব মুসলিমের
বৃহৎ জমায়েত শুরু হয়। এছাড়া আজ শুক্রবার
ইজতেমা ময়দানে জুমার নামাজ হবে।
নামাজের আগে হেদায়েতি বয়ান করা
হবে।
আগামী রোববার জোহরের নামাজের
আগে আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে
শেষ হবে প্রথম পর্ব। চার দিন পর ২০
জানুয়ারি থেকে শুরু হবে দ্বিতীয় পর্ব।
২২ জানুয়ারি আখেরি মোনাজাতের মধ্য
দিয়ে ওই পর্ব শেষ হবে।
ইজতেমা উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি আবদুল
হামিদ, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া
বাণী দিয়েছেন।
ইজতেমা এলাকায় পাঁচ স্তরের
নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
এবারই প্রথম ইজতেমার চারদিক এবং
বাইরে সিসি ক্যামেরার আওতায় আনা
হয়েছে।
তুরাগ তীরে ১৬০ একর জায়গাজুড়ে চট ও
নাইলনের কাপড় দিয়ে সুবিশাল
প্যান্ডেল তৈরি করা হয়েছে। বিদেশি
মেহমানদের জন্য ময়দানের উত্তর-পশ্চিম
কোণে টিনের ছাউনি দিয়ে বিশেষ
পদ্ধতিতে থাকা-খাওয়াসহ সব ধরনের
ব্যবস্থা করা হয়েছে। বিভিন্ন দেশ
থেকে আসা মুসল্লিরা ইতিমধ্যে
ময়দানের বিদেশি নিবাসে অবস্থান
নিতে শুরু করেছেন। তবে কতজন বিদেশি
মুসল্লি মেহমানখানায় এসে পৌঁছেছেন
সেই পরিসংখ্যান গতকাল সন্ধ্যা পর্যন্ত
কেউ বলতে পারেননি।
ইজতেমাস্থলে যাতায়াতের সুবিধার্থে
সড়ক ও জনপথের রাস্তাগুলো সংস্কার
এবং ফুট ওভারব্রিজগুলো চলাচলের
উপযোগী করা হয়েছে। মুসল্লিদের
যাতায়াতের জন্য সেনাবাহিনীর
ইঞ্জিনিয়ারিং কোরের সদস্যরা তুরাগ
নদের ওপর সাতটি ভাসমান পন্টুন সেতু
নির্মাণ করেছেন।
মুসল্লিদের ওজু, গোসল ও খাবারের জন্য
জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর ও টঙ্গী
পৌরসভার উদ্যোগে প্রতি ঘণ্টায় প্রায়
তিন কোটি ৫৫ লাখ গ্যালন সুপেয় পানি
সরবরাহের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
টঙ্গী ৫০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালের
মেডিক্যাল অফিসার ডা. পারভেজ
জানান, মুসল্লিদের চিকিৎসাসেবা
প্রদানে প্রথম পর্বে ব্যাপক প্রস্তুতি
হাতে নেওয়া হয়েছে। ৫০ শয্যাবিশিষ্ট
সরকারি হাসপাতালটিকে ইজতেমার
জন্য অস্থায়ীভাবে ১০০ শয্যায় উন্নীত
করা হয়েছে। স্বাস্থ্যসেবা নিয়ন্ত্রণ
কক্ষ, হৃদরোগ ইউনিট, বক্ষব্যাধি/অ্যাজমা
ইউনিট, ট্রমা (অর্থোপেডিক) ইউনিট,
বার্ন ইউনিট, স্যানিটেশন টিম এবং ১৪টি
অ্যাম্বুল্যান্সের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
এ ছাড়া চক্ষু, মেডিসিন, সার্জারিসহ
বিভিন্ন বিভাগের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক
পালাক্রমে চিকিৎসাসেবা দেবেন।
মুসল্লিরা ইতিমধ্যে ময়দানে স্ব-স্ব
খিত্তায় এসে অবস্থান নিচ্ছেন। দেশের
৬৪টি জেলার মধ্যে ৩২টির মুসল্লিরা এ
বছর দুই দফায় ইজতেমায় অংশ নেবেন।
প্রথম পর্বে ১৬ জেলা এবং দ্বিতীয় পর্বে
বাকি ১৬ জেলার মুসল্লিরা ইজতেমায়
অংশগ্রহণ করবেন।

কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন